নেড়ি কুত্তা থেকে একশ হাত দূরে থাকুন

কিছু লোক আছে নেড়ি কুত্তার মত। কোনো কাম কাজ নাই। এখানে ওখানে গন্ধ শোঁকে। আর বিভেদ তৈরি করে।  জোড়া লাগাতে পারে কিছুই। এ সব নেড়ি কুত্তা থেকে একশ হাত দূরে থাকুন। আশপাশেই এমন নেড়ি কুত্তার দ্যাখা পাবেন। এ সব কুত্তা অবশ্য অলওয়েজ পোষ মানে।

আপনি চাইলে একপিস কলা, সিগ্রেটের শেষাংশ এবং এক কাপ চা দিয়ে তার গন্ধ শক্তি থামিয়ে দিতে পারেন। বড় করুণা জাগে মনে তাদের জন্য। আহা বেচারা।

এভাবে জীবনের স্বর্ণ সময় অন্যের গন্ধ না শুঁকে নিজেরটা শুঁকলে জীবনটা স্বার্থক না হোক চলনসই করতে পারতো। 

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের দায়িত্ব বিএসএফ'র হাতে তুলে দিলেই হয়!

বাংলাদেশের পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের  দায়িত্ব বিএসএফ এর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে তুলে দিলেই তো হয়। অনানুষ্ঠানিক দায়িত্ব পালন করে তারা খুব প্রশ্নের মুখে পড়ে। যেমন ধরেন আজকেও বিএসএফ লালমনিরহাটের আদিতমারীতে গুলি করে এক বাংলাদেশিকে মেরেছে।

নিহত আবু সায়েম জাম্বুর বয়স ৩৫। আজ  বৃহস্পতিবার ভোর ৪টার দিকে উপজেলার লোহাকুঁচি সীমান্ত সংলগ্ন ১১৯/৭ নম্বর খুঁটির কাছে গুলির ঘটনা বলে আদিতমারী থানার এসআই মো. আতিক জানান। (সূত্র: বিডি নিউজ)।

 ৩৫ বয়সী জাম্বু  বেঁচে থাকলে আরো সন্তান ফয়দার 'আশঙ্কা' ছিল।  এত সন্তান ফয়দা করে মধ্যম আয়ের দ্যাশ হইবার পথে বাধা সৃষ্টি করতো জাম্বু! সে 'আশঙ্কা'  চিরতরে নির্মূল করে দিয়েছে বিএসএফ।

এ রকম বছরে তারা বহু ঘটনায় ঘটায় শুমার করে সেটা শত পার হয়ে যায়। কখনো তারো বেশি। তাদের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে পরিবার পরিকল্পনা দপ্তরটার নিয়ন্ত্রণ এবং কর্মসূচী বাস্তবায়ন বিএসএফ থেকে আউট সোর্সিং করলে দেশ উপকৃত হবে।

উত্তেজিত আগাচৌ !!!

'অবমাননা'  শব্দটি এড়িয়ে চলি। তবে 'বিভ্রান্তি' তৈরিকে  কবুল করি। সাধারণত ধর্ম নিয়ে কুতর্ক অনেকের কাছে লোভনীয়।  আবার কিছু লোক কুতর্ক করে নিজেকে খবর করতে চান।  আগাচৌ তাদেরই একজন বলে আমার ধারণা ছিল। আজ বিডি নিউজে তার আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য প্রকাশের পর ধারণা সত্য হলো--- মাদরাসা শিক্ষাকে ব্রিটিশরা যে কানা বানিয়েছে এবং পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সরকার গুলো সেটাকে অন্ধ বানিয়ে ফেলেছে--- তার একটা উজ্জ্বল উদাহরণ আগোচৌ।

ইহুদি জাতির প্রতি হেদায়াত অথবা ধ্বংশ কোনো একটার ফয়সালা চেয়ে হজের সময় হাজি সাহেবরা  আল্লাহর দরবারে সম্মিলিত মোনাজাত করতেন। সৌ্দি সরকার সেটি নিষিদ্ধ করেছে । বাংলাদেশ, ইনডিয়া ও পাকিস্তানে মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থা চালু আছে।  আগাচৌরা তাদেরই শাগরেদ ছিলেন। 

এতে তারা এক ধরণের হীনমন্যতায় ভুগে থাকবেন হয়ত। অথবা অল্প কিছু পড়ে অনেক কিছু জানার ভান করবেন এটা অস্বাভাবিক নয়।  মওদুদীর শিষ্য বলেন আর হাটহাজারী শিষ্য বলেন, দেওবন্দী বলেই সবই একই ঘরাণার। কেউ রাজনীতি নিয়ে বলে, কারো ফোকাস ধর্মকে পুজি করে ধর্মশিক্ষা নিজেদের জন্য নাজায়েজ করার লোকদের ভয়ে রাখা আবার কারো কাছে ধর্ম পূর্ণ জীবনব্যবস্থা।

সবচেয়ে খারাপ খবর হলো, কেউ ইসলাম ধর্মকে গালি দিলে তাকে আমরা প্রগতিশীল , মুক্তমনা আরো কিছু অতি উত্তম উপাধি প্রদান করি।  আর এর বিরোধেদের আমরা মওদুদীর অনুসারীদের সাথে ভিড়িয়ে দিই। এটা হলো একটা কৌশল। অথচ উপমহাদেশ থেকে ব্রিটিশ তাড়ানোর আন্দোলনের মুসলিম নেতাদের প্রায় সবাই মাদরাসায় পড়েছিলেন। 

আগোচৌ  তার বক্তব্যটা খুবই পরিষ্কার  এবং তার যুক্তিতে সেটা সঙ্গত।  কিন্তু আমার মত ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র  মানুষের কাছে মনে হয়েছে আগোচৌ কিছু বিষয়ে আরো সুন্দর ব্যাখ্যা দিতে পারতেন। তার বক্তব্যের ব্যাখ্যটা আরো ভালো হতে পারত।

নিশ্চিতভাবে আমি একমত আরবী একটা ভাষা --- এই ভাষায় অনেক খারাপ কথা লেখা ও বলা হয়। সাধারণত নবী ও রাসূল সা: গণ সেখানেই এসছেন যেখানকার মানুষ সবচেয়ে বেশি খারাপ ছিল। এটা আমরা জানি। 

“এখন যেটাকে আরবি ভাষা বলা হচ্ছে, সেই ভাষাতে কাফেররাও কথা বলত। আজকে আরবি ভাষার যে সমস্ত শব্দ আমরা ব্যবহার করি, সবই কাফেরদের ব্যবহৃত ভাষা।'' (আগাচৌ'র বক্তব্য: সূত্র বিডি নিউজ)

 আল্লাহ তো বলেছেন, সব ভাষাই তার সৃষ্টি।  তারপরেও প্রশ্ন থাকে--- আরবের সব লোক কি কাফের ছিল? আরবে এর আগে যারা এসেছিলেন --- নবী রাসূল সা: হিসাবে তাদের ভাষাও কিন্তু আরবী ছিল। শুধু কাফেরদের ভাষা বলে তিনি কি নবী ইবরাহীম আ: এবং নবী ইসমাইল আ: সহ অন্য সব নবীদেরও একই কাতারে নিতে চাইছেন। বিষয়টা পরিষ্কার হলো না। 

উনি নবীজী আব্বা আবদুল্লাহ সম্পর্কে  বলেছেন। আবদুল্লাহ কোরায়েশ বংশের লোক ছিলেন। কিন্তু তিনি মুর্তি পুজারী ছিলেন না। এটা সম্ভবত আগচৌর'র অজানা নয়। আর  সঠিক পথ যেটা  সেরাতুল মুস্তাকিম বলা হয় সেটি আদম হাওয়ার সৃষ্টির পর থেকেই। আল্লাহ'র বিধান হাজার হাজার বছর আগ থেকেই আছে। 

এখানে 'আল্লাহ'  কা'বা শরীফের প্রধান মূর্তির নাম ছিল এর তথ্যসূত্র উল্লেখ করলে ভাল হতো। যতটা জেনেছি এটা ঠিক নয়।  লাত, মানাত ও উজ্জাত এ তিনটা হলো কাফেরদের কাছে প্রধানতম মূর্তির নাম।

তার বক্তব্য ভিডিওটা দেখেছিলাম--- তিনি বলছিলেন  ''আবু হুরায়রা মানে বিড়ালের বাপ । আবু বকর মানে ছাগলের বাপ। এ রকম আরো ছাগলে বাপ গরুর বাপ আছেন।'' এ সময় তিনি হাসছিলেন।  খুব কৌতুকপূর্ণ ভাবেই তিনি কথাগুলো বলছিলেন। 

 অথচ আবু হুরায়রা কিন্তু ওই সাহাবীর উপাধি। আবু বকরও তাই।  নাম পরিবর্তন না করার যে কথা আগাচৌ বলেছেন তাও ঠিক নয়। আবু হুরায়রার নাম ছিল আব্দে শামস  বা আবদুল ওজ্জা। রাসূল এটি পরিবর্তন করে রেখেছেন আবদুর রহমান। 

“এমনকি হজও ইসলামের হজ নয়, এটাও সেই দুই হাজার-তিন হাজার বছর আগের কাফেরদের দ্বারা প্রবর্তিত হজ, উনি সেখানে এক ঈশ্বর বার্তাটি যুক্ত করেছেন।'' (আগাচৌর প্রতিবাদ: সূত্র বিডি নিউজ)

হজ সম্পর্কে এটি একটি স্পর্শকাতর মন্তব্য। হজ  চালু হয়েছিল নবী ইবরাহীম আ: এর সময়। তিনি কা'বা শরীফের পুণঃ নির্মাণ শেষ করার পর হজের বিধান চালু হয়। এটা কাফের দ্বারা প্রবর্তিত এ  তথ্য তার কোত্থেকে  আবিষ্কার করা সেটাও পরিষ্কার করা গেলে ভালো হতো।

সম্ভবত মুসলমানদের সহনশীলতা পরীক্ষার জন্য  আগাচৌ সুড়ড়ুড়ি দিয়েছেন। এতে উত্তেজিত হওনের কিছু নাই।  নাস্তিক মুরতাদ বলে গালি দেওনর কিছু নাই। আবার তার স্বপক্ষীয়রা এটাকে পাকিস্তানের সাথে মিলিয়ে পার পাওয়ার যে নোংরা ও কদর্যভাবনা মাথায় আনেন তাদের জন্যও খুব মায়া হয়--- পাকিস্তান, মওদুদী,জঙ্গী এ সব বাল ছাল বেইচা আর কয় দিন। তাদের  বহু বুজর্গ রাইতের আন্ধারে  ওই সব লোকদের কাছে গিয়ে নেতিয়ে পড়ে। খবরও নিশ্চয় মাঝে মইধ্যে দেখেন।  যাউক গা।

শাহবাগের পীরসাহেব নিশ্চয় শােলাকিয়ায় যোগাযোগ করছেন-- সেখান থেকে একটা ফতোয়ার অপেক্ষায় থাকলাম। আর আগাচৌ--- তার বয়স হয়েছে। তার সব কথায় কান দিয়ে সময় নষ্ট করার কী দরকার। 

তিন যুগ যাত্রায় আত্মপক্ষ

লিখি কেনো?  সেটি আমি এর আগেও বলেছি।---স্বভাবত সরকারে যারা থাকেন, তাদের সমর্থক-দলান্ধরা ধরে নেন--- আমি তার সরকারের  বিপক্ষে। বাস্তবতা ভিন্ন। সত্যকে আশ্রয় করে আমার বেড়ে ওঠা।

২০০০ সালে যখন আনুষ্ঠানিকভাবে লিখতাম--- সে সময় আম্লীগ ক্ষমতায়।  আমার রিপোর্টিং এরিয়া ছিল--লালবাগ ও হাজারিবাগ। সেখানকার পেশিবান লোকেরা  পার্ক, মসজিদের জমি এমনকি স্কুল আঙ্গিনা দখল করেছিল। সে গুলো আজো উদ্ধার হয়নি। রিপোর্ট করেছি। যেহেতু সেগুলো ক্যাম্পাসের বাইরের; তাই সেটা নিয়ে রাজনৈতিক রঙ্গের ঘেরটোপে পড়িনি।

পড়েছি ২০০১ এর শেষভাগে ক্যাম্পাস রিপোর্টি করতে এসে। ছাত্রদল  প্রতাপের সাথে ক্যাম্পাস চালাচ্ছে। আজকে যারা অনেক বড় বড় বয়ান করেন, সে সব বয়ানঅলা সম্বাদিকরা  দৌড়ের উপরে। কারণ ছাত্রলীগের  তল্পিবহন করে নিজেকে এখন অপরাধী করেছেন। সে সব লোক  তখন ছাত্রদল নেতাদের আস্থাভাজন হতে চান।

 সেটি হতে আমি চাইনি। ছাত্রদলের বিরুদ্ধে সবচেয়ে রূঢ়, কঠিন এবং প্রচণ্ড আক্রমণাত্মক অনুসন্ধানী রিপোর্ট আমি করেছি। পিআইবি'র আর্কাইভে খুঁজলে--- মিলবে সে সব। সে সময় ছাত্রদলের বিপক্ষে আমার টানা রিপোর্টের কারণে আমার সম্পাদক মতি ভাই (মতিউর রহমান চৌধুরীর) কানে দেয়া হলো আমি ছাত্রলীগ। তাই ছাত্রদলকে হেনস্তা করছি। মতি ভাই জাত সম্বাদিক। ও সব কথায় কান দেননি। সাড়ে তিন বছর টানা লিখে গেছি। এর মধ্যে ছাত্রলীগের ক্যালেঙ্কারিও ছিল।  তবে সীমিত।

২০০৪ সালে কর্মস্থল বদলে রাজনৈতিক রিপোর্টিয়ের বিত্তের বাইরে এসে দাঁড়ালাম।  টেলিকম, টুরিজম ও পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে লিখি।  এখানে এসে  পার্বত্য চট্টগ্রাম ইস্যুতে সরকারের অবস্থানের সাথে অনেকটা মিল থাকায় কাগজে লিখে সমালোচিত হইনি। টুরিজম সম্পর্কে আমির কিছুটা জ্ঞান আছে  বলে সমীহ পেতাম। টেলিকমটা আমি শিখছি।

তবে ডিজিটাল মিডিয়ার পত্তনের পর ফেসবুকে প্রথম দিকে ছবি টবি শেয়ার করতাম। এখানে যাচ্ছি; ওখানে আছি টাইপ স্ট্যাটাস দিতাম। কিন্তু একটা সময় মনে হলো খবরের কাগজের বিকল্প এ মিডিয়ায় তো আমার  বিবেচনা বোধের থেকে কিছু লিখতে পারি।
সেই ভাবনা থেকে আমি লিখছি---বহুবার ভেবেছি লিখবো না। কিন্তু  ফেসবুক ও ব্লগের জগতে বহু লোক  ঢালাও মিথ্যা কথা লিখে যাচ্ছে।

নিজেকে অনেক বড় চেতনাধারী হিসাবে প্রচার করে যাচ্ছেন--- যাদের অতীতটা আমি ভালো করে জানি। তাদের চোষণ তোষণ সম্পর্কে সমস সাময়িকরাও ভালো জানেন। তারা যখন 'চোরের মার বড় গলা' টাইপে উচ্চ স্বরে চেঁচামেচি করেন এবং সেখানে আমার মত একজন অর্ন্তমুখী মানুষকে টেনে আনেন তখন--- নিশ্চিতভাবে আমাকে সত্যটা বলতে হয়।

আমার সব লেখা সিরিয়াস না।  আবার সিরিয়াস। মাথায় কিছু হঠাৎ করে আসলে আমি ফেসবুকের পাতায় সেটি লিখে রাখি। এটা পড়তে কাউকে আমি বাধ্য করি না।   ট্যাগ করি না। যার ভালো লাগে পড়েন। যার লাগে না; পড়েন না।

কিন্তু এ সব লেখা থেকে বহুজন আমার উপর রুষ্ট। জানি সেটি---  কেবল এটুকু বলি---  সরকার বদলালেও আমার অবস্থান আগের মতই অভিন্ন থাকবে। যে রকম আগের সরকারের সময় ছিল।  কারো পক্ষে নয়--- সত্য  বলা বা লেখা থেকে  নিজেকে দূরে রাখতে পারবো না।

আমার ব্যাক্তি স্বার্থ-প্রত্যাশা ছিল না। এখনো নেই। সামনেও থাকবে না।  ক্যাম্পাস জীবন থেকে ছাত্র রাজনীতির শীর্ষ কর্তাদের সাথে সম্পর্ক ছিল--- কেউ একজন  বলতে পারবেন না  'বৈধ' কিম্বা 'অবৈধ' সুবিধা আমি বা আমার পরিবার বা আমার কোনো আত্মীয় স্বজনের জন্য চেয়েছি।  এখানেই আমার সন্তুষ্টি।

 ৩৫ বছরের জীবনে এ আমার বড় প্রাপ্তি।

 বহু ছাত্র রাজনীতিকের দুঃসময়ে পাশে ছিলাম। এক কাপ চা, একটা সিগারেট ভাগ করে খেয়েছি। প্রতিপক্ষের হামলার আশঙ্কা ছিল  এগিয়ে এসেছি।  হলে হলে সহ অবস্থান আর নিপীড়নের বিপক্ষে ছিলাম এখনো আছি।

একটা সময় সব এনালগ ছিল বলে অনেকের নজরে পড়েনি। এখন হয়তো পড়ে। সেখান থেকে কেউ কেউ আমাকে প্রতিপক্ষ বিবেচনা করতে পারেন। করুন না।  তবে আমার অবস্থান পরিষ্কার--- অন্যায়, অনাচার , অবিচারের বিপক্ষে ছিলাম, আছি এবং থাকবো। প্রত্যেক মানবজীবনের কোনো না কোনো উদ্দেশ্য থাকে। আমার উদ্দেশ্য বিপন্ন মানুষের পাশে থাকা। সে জন্য বহু রক্ষ চক্ষু উপেক্ষা করার মত হিম্মত আমার আছে।

কারো তাবেদার নই। তাই ভয় নেই। নিশ্চয় পালনকর্তা আমার  ভাবনা সম্পর্কে অবগত।  ভালো থাকুন। তিন যুগ যাত্রায় আপনারা যারা বন্ধু,শত্রু, সমালোচক--- সবাই ছিলেন বলে আমি এখনো আছি। ভালোবাসি।