হজ ফ্লাইট শুরু

হজ ফ্লাইট শুরু হলো আজকে। আল্লাহর অতিথিরা বিমানে চড়ছেন। মনোরম দৃশ্যটা দেখে চোখে পানি চলে আসলো। আবার কবে যাবো। মনটা মানছে না। আবার যেতে চাই। বাচ্চাদের নিয়ে উমরায় যাবার ইচ্ছে ছিল। কিন্তু সরকার বাহাদুর সৌদি সরকারের সাথে সমস্যার সমাধান করতে পারেনি। তাই উমরার দরজা খোলেনি সে দেশের সরকার।  আমাদেরো যাওয়া সম্ভব হয়নি।

পৃথিবীর বহু জায়গায় গেছি। বার বার গেছি।  কিন্তু হজে যাওয়ার মত এত প্রশান্তি জীবনে দ্বিতীয়বার  স্মৃতিতে জমা হয়নি। আল্লাহ যেনো আমাদের হজের জন্য আরো বহুবার কবুল করেন, আমীন।

যারা হজ যাত্রা করছেন সে সেব সৌভাগ্যবানদের জন্য শুভ কামনা। সঠিকভাবে তারা যেন হজ পালন শেষে ফিরে আসতে পারেন। আল্লাহ নিশ্চিতভাবে  হজ যাত্রীদের হজের কাজকে সহজ করে দিয়ে থাকেন।  আশা করি বাংলাদেশের হজ যাত্রীরা আল্লাহর সে নেয়ামত উপলব্ধি করতে পারবেন। 

পাহাড়ে আর একটি গুলিও নয় !

পাহাড়ে গুলি হলে আমার বুক কাঁপে। ক্যান কাঁপে জানি না। কাঁপে। স্থানীয় রাজনীতি এতটাই প্রতিশোধ পরায়ন যে, কে কারে কখন মারবে, কে মরবে সেটি এক অনিশ্চিত।
এটা খুবই দুর্ভাগ্যের বিষয় যে, সেখানে দাতা সংস্থা থেকে সরকার, কথিত গবেষক থেকে সহমর্মি সবাই কোনো না কোনো পক্ষ নিয়ে থাকেন। আর সম্বাদিকরা তো আরো এক কাঠি সরস। কে কার কাঁচা ধরবে সে নিয়ে ব্যস্ত।
বাস্তবতা খুবই নির্মম। আজ শনিবার (১৫ আগস্ট ২০১৫)খবর এলো রাঙ্গামাটিতে একটি আস্তানায় পাহাড়ি ও নিরাপত্তা রক্ষীদের মধ্যে গুলি বিনিময়ের। নিহত হয়েছেন ৫ জন। গুলিবিদ্ধ ১।
এটা খুবই উদ্বেগের খবর।
দু'টি কারণে--- ১. শান্তি চুক্তির এতগুলো বছর পরেও সেখানে ফের বিচ্ছন্নতাবাদী আস্তান।
                ---২. খুন হওয়া মানুষগুলো জনসংহতির সংস্কারপন্থী গ্রুপের।
সংস্কারপন্থী নেতাদের মধ্যে মিস্টার সুধা সিন্ধু খীসাকে চিনি। তিনি খুবই কট্টরপন্থী কিন্তু যৌক্তিক মানুষ।
মুল অংশের একক কাণ্ডারী সন্তু লারমা কৌশলী।
যেহেতু জনসংহতির মূল পতাকার মালিক সন্তু। তাই তার সহচররা খুব সুবিধা পেয়ে থাকে। রাষ্ট্র থেকে শুরু করে জাতিসঙ্ঘ তাদের বেশ গুরুত্ব দেয়।
সুধা সিন্ধু সংস্কারপন্থী বলে পরিচিতি। সন্তুর অপকর্মের বিপক্ষে তাদের অবস্থা কঠোর।
আর ইউপিডিএফ সেখানকার এলিট পলিটিক্যাল পার্টি। সাধারণত তারা বৃহত জনগোষ্ঠীর মধ্যে জনপ্রিয়। নেতৃত্বও তারা অভিজাতদের মধ্য থেকে নির্বাচন করে থাকে।
পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্র যতটা না পার্ট তারচে বড় পার্ট দাতা সংস্থা গুলো। দাতা দেশ ও সংস্থার পোষ্য কিছু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক আছেন, যাদের বেশ কিছু গবেষণা 'দোকান' আছে, যারা পাহাড়িদের মধ্যে বিরোধকে কাজে লাগিয়ে দেশ বিদেশে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করছেন।
এর সবই সরকার জানে। কিন্তু ব্যবস্থা নিতে পারে না। কারণ এখানকার মুধুকররা নানা রকমের প্রশ্রয় পেয়ে থাকেন ---বিভিন্ন দেশ, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং স্থানীয়দের কাছ থেকে।
তারা ইচ্ছে মত, বকে যান নিরাপত্তা বাহিনীকে। বাঙালিদের গোষ্ঠী উদ্ধার সেখানে ফ্যাশন। ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর উন্নয়নের নামে তারা গবেষণা করেন--- যার ফল শূণ্য।
কান নিয়েছে- চিলে। কানে হাত না দিয়ে; পাহাড়ে বিরোধ টিকিয়ে রাখতে অনেকেরই অবস্থান খুবই ধোঁয়াশা। এ ধোঁয়ার মধ্যে পাহাড়ে এখন প্রতিপক্ষের হাতে খুন, বাঙালি ও পাহাড়ি সঙ্ঘাত এবং আস্তানা ঘেঁড়ে সেখানে পরিবেশ বিপন্ন করছে অল্প কিছু মানুষ। এদের সাথে পাহাড়ের গণ মানুষের সম্পর্ক নেই বল্লেই চলে ।
নিরাপত্তা রক্ষীরা পাহাড়ে খুব একটা সুবিধা করতে পারেন না। এটা ভৌগলিক কারণে। রাষ্ট্র যন্ত্রও। কারণ রাষ্ট্রকে তার গতিতে চলতে বাধা দেয় কথিত স্বঘোষিত বুদ্ধিজীবি নামের কিছু আগাছা। যারা আসল ঘটনাটা না জেনেই কাজ করছেন।
আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষন হলো--এত জানের ক্ষতি, সাধারণ পাহাড়িদের হয়রানির ভেতর সেখানে নানা রকমের বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যক্রম মাথা ছাড়া দিচ্ছে। সেটি কেবল রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাকে হুমকিতে ফেলছে না; একই সাথে পাহাড়ি নিরীহ মানুষের জীবন-জীবিকা এবং সামনের আলোর দিনগুলোর সামনে অন্ধকারে পর্দা টেনে দিচ্ছে।
আমার মনে হয় পাহাড়ে আর একটি গুলিও নয়। আর একটি দাওনা যেন রক্ত ঝরানোর জন্য না ওঠে। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সবাই কাজ করবেন নিজের জন্য, পরিবারে জন্য রাষ্ট্রের জন্য।
বিচ্ছিন্নতবাদীদের ফান্ডিং করা সংস্থা ও দেশকে বুঝতে হবে--- ক'টা টাকা আর ক'জন নিরীহ নারীর শরীরের জল ঢেলে নিজের শরীর শীতল করে রাষ্ট্রের সাথে যারা বৈরিতার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে সহায়তা করছে তারা ঠিক কাজটি করছে না।
আশা করি এটা কারো বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয়। রাষ্ট্রকে আরো দায়িত্বশীল হবার সময় এসেছে। সেখানকার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম কঠিনভাবেই মনিটর করারও সময় এখন।।

জোছনায় ডুবে থাকা বিল, ধেয়ে চলা রিছং, সাজেক ভ্যালি কিম্বা তিন্দুর একটা রাত

ভরা জোছনায় সাঙ্গু ঘোলা জল 
কিম্বা চেঙ্গির বহমান ঢেউয়ের মত
বয়ে যাচ্ছে রাত্রি-দিন 

অবসর, আনন্দ -উৎসব
কবে আসবে --অপেক্ষা।।

ডিঙ্গা সাজে, চাঁন্দের গাডি, পাহাড়ের চুড়া।

অপেক্ষায় থাকে সিস্টেম--ব্যাম্বো চিকেন
লবস্টার, ফ্লাইং ফিস, চিনি চম্পা কলা।।

তোমাদের আনন্দঘন হাসির সাথে মিশে যায়
ঝর্ণার টানা সুর ।। নীরবতা ভেঙ্গে পাহাডি গান ধরে কেউ ।।

সবুজের সাথে মেঘের আডি 
মন ভালো হয়ে যাওয়া রাত্রি সকাল ।।

জোছনায় ডুবে থাকা বিল, ধেয়ে চলা রিছং, সাজেক ভ্যালি কিম্বা তিন্দুর একটা রাত ।।

অমানিশায় জ্বলে ওঠা সেন্টমারটিন্সের উচ্ছ্বল জলোৎসব
কচিখালির জঙ্গলে ফণা তোলে শঙ্খচুড।।

তবুও জীবন সুন্দর ।। ভালোবাসি
প্রিয় পুত্রদ্বয়।।


নোট--

সাঙ্গু : বান্দরবানের নদী
চেঙ্গি : খাগড়াছড়ির নদী
ডিঙ্গা : নৌকা
চান্দের গাড়ি : জিপ
সিস্টেম : খাগড়াছড়ির রেস্তোরাঁ
ব্যাম্বো চিকেন: বাঁশের ভেতর রান্না করা মুরগি
লব স্টার: সামুদ্রিক বড় চিংড়ি। এক কেজি পর্যন্ত খাওয়ার সুযোগ হৈছে।
ফ্লাইং ফিস: সমুদ্রে পাওয়া বাটা মাছের মত এক ধরণের মাছ।
রিছং: খাগড়াছড়ির ঝর্ণা।
সাজেক: দেশের সর্বোচ্চ পর্বত ভ্যালি
তিন্দু: থানছির একটি গ্রাম। 
কচিখালি: সুন্দরবনের একটি ফরেস্ট স্টেশন
শঙ্খচূড়: দেশের সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ। সুন্দরবনেই তার বসত। 

মাই চয়েস--- হিজাবি:: দীপিকার মোহনীয় শরীর বয়ান

মাই চয়েস নিয়ে হৈ চৈ এর পর এখন হিজাব নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। শুনছি। শুনতে ভালো লাগে। হিজাব বলে আর খোলামেলা পোশাক বলেন --- দু বিষয়েই আলোচনায় রস আছে। আদি রস।  সে রস ওপেনে বা গােপনে 'সবাই' উপভোগ করছেন।   দীপিকার ফুলে ওঠা বুকের  দিকে তাকিয়ে অনেকে বলেছেন,' ইয়েস, মাই চয়েস।' এটাই ঠিক। ফেসবুকের টাইম লাইন ঘুরতে ঘুরতে বাথরুমে-কল্পনায়ও অনেকের কাছে পৌছে গেছিল 'মাই চয়েস'।

দীপিকার ঘোরলাগা কণ্ঠে তার শরীর, মন--- মাই চয়েস। কিম্বা সেক্স আফটার ম্যারেজ, সেক্স বিফোর ম্যারেজ-- মাই চয়েস শুনতে ভালো লাগে। হই হই করে পড়ি মরি করে ছুটি। কারণ মনের ভেতর সুপ্ত বাসনার সাথে এগুলো মিলে যায়। বিশ্ব জুড়ে পণ্য বাজারে এখন পর্যন্ত কামরসই সবচেয়ে বেশি প্রত্যাশিত!

আগে রাস্তার পাশে ক্যানভাসাররা আদি রসের বয়ানে কাস্টমার ভাগাতেন। এখন দীপিকারা। বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে ১০১ টি নীল পদ্ম জোগাড় করার সুনীলিয় চেষ্টা এখন মাই চয়েসের উত্তর আধুনিক খােলসের তলে লুটোপুটি খাচ্ছে। দারুণ। তো আপনি আপনার মাই চয়েস লইয়া থাকেন না। মানা করছে ক্যাডা। কিন্তু হিজাব আর বোরকা আপনারে এত চুলকায় ক্যান। হিজাবের ভিত্রে কি এটা নিয়ে আপনার এত কৌতুহল ক্যান রে ভাই।

কিন্তু 'মাই চয়েস 'মানে দীপিকার উত্তপ্ত নিশ্বাস ভাঙ্গ আর বুকের ওঠা নামা নয়।  সেই সাথে আরো অনেক কিছু। আসলে আমিই সিদ্ধান্ত নিবো আমি কি করতে চাই, কীভাবে চলতে চাই।  এটাই 'মাই চয়েসে'র মেইন ম্যাসেজ বলে আমি আন্দাজ করি।

বোরকা পরা মেয়েদের নিয়ে আবার এলার্জি নেই। আবার এটা নিয়ে অতি উৎসাহ নেই। আমি ব্যাক্তিগতভাবে মনে করি আপনি যদি আপনার কিছু দেখাতে চান, দেখান, যার রুচি হয় তিনি দেখবেন। যার রুচি হয় না তিনি দেখবেন না।  জগতের সব লোককে আপনি রুচিবান মনেও বা করবেন কেন। যদি তাই হতো তাহলে রাজধাণীর  পথে ঘাটে থাকা পাগলির পেটে বাচ্চা আসে ক্যামনে।

এই ধরণের এই তথ্য দিয়ে আপনাদের আদি রসের জগতে নিয়ে গেলাম। আপনারা ভাবতে থাকেন।  আমাদের রসময় দা সম্পর্কে অনেকেই ওয়াকিবহাল। দাদার নামে লিখেন, যাদের রুচিতে বাঁধেনা তারা্ এটা বছরের পর বছর পড়ে যাচ্ছেন।  যাদের বাধে তারা পড়েন না। আবার অনেকে 'ধারণা' নেবার জন্য  পড়েন। সে যাই হোক যে কোনো ফরমেটেই এটা চলছে।

হিজাব পরা মেয়েদের তাচ্ছিল্য করে অনেকে হিজাবি বলেন। বোরকা পরা মেয়েদের  অনেকে আবার বোরকা ওয়ালী, বোরকার নিচে শয়তানি  কিম্বা কেউ আরেকটু আগ বাড়িয়ে  বলে থাকেন যৌনকর্মীর পোশাক।  হিজাব কিম্বা বোরকা পরাদের প্রায় ৯০ শতাংশেরও বেশি নিজের পছন্দে তা  পরে থাকেন বলে জানি।  তাহলে তার পছণ্দকে  তাচ্ছিল্য করার মত 'প্রগতি' কোত্থেকে আসলো, জানবার মুনচায়।

ইদাংনি কিছু ডিজিটাল মও্লানার আবির্ভাব হয়েছে। কুরআন হাদিসের ব্যাখ্যা দিয়েও এরা  হিজাব বা বোরকা পরা  নারীদের আক্রমণ করে থাকে।  এবং সেটি দেখে আমরা দাঁত কেলিয়ে হাসি। এদের আবার অনেকের প্রেমিকা বা গার্লফ্রেন্ড বা স্ত্রীর ঝুলন্ত বুকের দিকে তাকালে  নিশ্চিতভাবে  হুমায়ূন আজাদ স্যারের ' মিসেস হামিদুল্লাহ' গল্পের কথা মনে হবে।  বমি করে নিশ্চিতভাবে হুমায়ূন আজাদ স্যারের নায়কের মত বেসিন ভরিয়ে ফেলবেন।

এরা তারাই যারা আবার 'মাই চয়েস' শেয়ার করে নিজেকে মহা 'প্রগতিশীল' হিসাবে  প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেন।  ভাবি--- আমার পছন্দ বা মতের বাইরে গেলেই  খারাপ।  জঙ্গি। এ সব ধারণা থেকে বেরিয়ে আসার সময় হয়েছে।

অনেকেই বলে থাকেন হিজাবিরা শরীর দেখানোর কসরত করে থাকেন।  তাকে নিন্দা জানান। হিজাব কি তাকে বলেছে, তুমি আমাকে জড়াও আর বক্ষ উন্মুক্ত করে ছুটে চলো। কিম্বা ধর্ম কি আপনাকে বলেছে--- বোরকা পরে  নাচো।  এটাও তার নিজম্ব চয়েস।  যার যেটা পছন্দ সেটা তাকে করতে দিন। এক সময় সে তার আসল ভুলটা বুঝতে পারবেন।

যে সব বাবা মা প্রেম করে বিয়ে করেছেন--- তাদের কিছু ব্যাতিক্রম ছাড়া সন্তানদের চোখের বাইরে যেতে দিতে চান না। কারণ নিজের কৃতকর্ম নিয়ে তার বা তাদের অস্বস্তি। সেখানে সন্তান একই পথ যাক তারা চান না।

 যে কথা বলতে এ সব  টানছি সেটি হলো হিজাব, হিজাবি  কিম্বা বোরকা , বোরকাওয়ালী। এ শব্দ গুলো 'মাই চয়েসে'র নারীদের তাচ্ছিল্য করে। তার স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে। একজন মানুষ কি খাবে, কি পরবে, কি করবে তার রুচি কেমন হবে সেটি ঠিক করে দেবার দায়িত্ব আমার  বা আপনার নয়। সবার সব কিছু আপনার ভালো লাগতে হবে, ভালো লাগা উচিৎও নয়।

তবে আপনি এমন একটা শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারেন, যার মাধ্যমে আপনি চাহিদাগুলো সমাজে ঢুকিয়ে দিতে পারেন।  ধীরে ধীরে ।

যেমন ধরেন, আমরা এক সময় রাসায়নিক সার , বিষ এ সব ব্যবহার না করে চাষাবাদ করতাম। এখন সেটি বদলে আমরা এর ব্যবহার করছি। এর শুরু হয় আরো দশক  তিনেক আগে। এখন আমরা হসপিটালগুলোতে ক্যান্সার  বিভাগ খুলেছি। ক্যান্সার-কিডনির জন্য আলাদা ইন্সটিটিউট খুলেছি। তারপরেও রােগ সারানো যাচ্ছে না।

তো সহজ কথা হলো ওই প্রবাদের মত--- যেমন কর্ম তেমন ফল। সেটা হিজাব পরা না পরা সবার জন্যই!ল। সেটা হিজাব পরা না পরা সবার জন্যই!