নৈতিকতা শেখার বিষয়--- এটা ন্যাচারাল না।

নৈতিক শিক্ষার কথা বললে কেউ কেউ কূপমণ্ডুক শব্দটা নিয়ে আসেন। ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটলে আবার হা পেত্যেশ করেন। সরকার কি করলো, পুলিশ কি ছিঁড়লো? লইয়া হাজারো প্রশ্ন করেন।
নাগরিক হিসাবে এটা করতেই পারেন। কিন্তু গোড়ার দিকে একটু তাকান। গোড়া ঠিক করেন, ডালপালাও ঠিক অইয়া যাইবো। শতভাগ না অইলে ইম্প্রুভ করবো। চোখের পড়ার মত ইম্প্রুভ।
যে পুরুষের মুখোশের আড়ালের নৈতিকতা স্ট্রং সে কখনো নারীর শরীর খামছে ধরবে না। নিশ্চিতভাবেই ধরবে না।
নৈতিকতা শেখার বিষয়--- এটা ন্যাচারাল না।
সৎ পথে আয় উপার্জন করে সংসার পরিচালনা করা মানুষের সন্তানরা দু'একটি ব্যাতিক্রম ছাড়া খ্রাপ হয়েছে; তা আমার ৩৫ বছরের জীবনে খুবই কম দেখেছি। সততা, নৈতিকতা আর আদর্শ থাকলে অনেক কিছুই ঠেকানো সম্ভব।
সব ধর্মই অনাচারের বিপক্ষে। তাই ধর্মচর্চার ভারটা 'হুজুর'- যাকে আপনারা 'কাঠমোল্লা' ডাকেন, যাজক, পুরোহিত, আর ভান্তের হাতে তুলে না দিয়ে আমরা নিজে ও নিজের সন্তানদের ধর্ম চর্চায় উৎসাহিত করে দেখি--- আশা করি ভালো ফল পাওয়া যাবে! সমাজে এ সব অনাচার নিশ্চিতভাবে কমবে।
বিজ্ঞানমনষ্ক-- যারা ধর্মকে অপ্রয়োজন মনে করেন--- তারা এ লেখা পড়ে বিরক্ত হলে দুঃখিত!

কোন মন্তব্য নেই: