রিং ব্যাক টিউন টা দারুণ; অপেক্ষা করতেই পারতে। হেসে বলে অনিকেত।
স্পর্শিয়ার কাছে এটা ভিন্ন কমপ্লিমেন্ট। রিং ব্যাক টোন নিয়ে অনেকে তাকে খারাপ কথা বলে- অপাকারিতা বোঝায়। অনিকেত সেটি করেনি।
-তুমি কি গান গাইতে পারো? প্রশ্ন অনিকেতের।
উঁহু না। - স্পর্শিয়ার উত্তর।
-কিন্তু ভালো শোনাও। 'তুমি এলে অনেক দিনের পরে'- গানটা তো সুন্দর।
-হুমম।
-হুমম টা কি।
-হুমম মানে বলার কিছু নেই।
-না আমার কাছে হুমম মানে কষ্ট। বুক ভেঙ্গে যাবার উচ্চারণ।
ঠিক বলেছো- অনিকেত উত্তর।
এই যে দেখো এত মানুষ পুড়ে যাচ্ছে আগুনে; এত লোক কাতরাচ্ছে; আর নগরে বসছে মউজের আয়োজন।
- কারা করছে এ সব; ওরা কি মানুষ।
-মানুষ তো বটে। ওদের দুখানা পা আছে। তর্ক করার জন্য গলার জোর আছে।যুক্তি আছে। এরা বার্ণ উইনটে গিয়ে রুমাল চাপা দিযে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। আবার মজে থাকে স্টার নাইটসে।
-ঠিক বলেছো ।
-ঠিক তো বটে।
-আচ্ছা একটা প্রশ্ন করি?
-করতে পারো!
-মানুষগুলো এমন কেনো?
-সবাইকে তোমার মানুষ মনে হয়; কেনো?
পাল্টাপাল্টি প্রশ্ন... একটু থেমে স্পর্শিয়া বলে বেল বাজছে দেখে আসবো? না থাক।
মানুষ পুড়ছে; আর মানুষকে ডেকে নিয়ে খুন করছে- দুটার মধ্যে তফাৎ কি।
-তফাৎ? তফাৎ তো আছে।
-যাদের মারা হচ্ছে তারা মানুষ নয়। যারা পুড়ছে তারাও।
-তাহলে মানুষ কে?
-কেনো রাজনীতিকরা।
হুমম-
ঠিক বলেছো।
-বেল বাজছে? দেখে আসবো!
-আসো; ফোন কানে অনিকেতের।
-এভাবে এমন বিকালে তুমি!
-তুমি কে?
- তুমি; তুমি আমার সব। অদেখা ভূবন। স্বামীর কাঁধে হাত রেখে আহ্লাদে গদ গদ স্পর্শিয়া।
ফোনের লাইনটা কেটে যায়। স্পর্শিয়ার জীবনে বাস্তব হয়ে ওঠে আরেকটি মুখ-।
-অনিকেত হাত ঘড়ির দিকে তাকায়। আরেকটু কথা বলা যেতো। আয়নার দিকে তাকিয়ে বলে একই মানুষ- দু'রকম রূপ।
আমি কি রাজনীতিক! হতে পারে!
নাহ হতে পারে না!
পরকীয়া সংলাপের নামকরণ প্রসঙ্গে
ইনডিয়া -এ দেশটার সাথে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর সম্পর্ক ও নির্ভরতার পরিমাণটা বেশি। তবে এটা কেউ স্বীকার করেন না। যেমন কেউ পরকীয়া প্রেমের স্বীকার করেন না। তাই গোপন সম্পর্ক আর আঁতাত নিযে আলাপি এ সংলাপের নাম পরকীয়া সংলাপ করা হয়েছে।
দায়মুক্তি: এ সংলাপ একান্ত কাল্পনিক। কারো সাথে মিলে গেলে কাকতালমাত্র!
উঁহু না। - স্পর্শিয়ার উত্তর।
-কিন্তু ভালো শোনাও। 'তুমি এলে অনেক দিনের পরে'- গানটা তো সুন্দর।
-হুমম।
-হুমম টা কি।
-হুমম মানে বলার কিছু নেই।
-না আমার কাছে হুমম মানে কষ্ট। বুক ভেঙ্গে যাবার উচ্চারণ।
ঠিক বলেছো- অনিকেত উত্তর।
এই যে দেখো এত মানুষ পুড়ে যাচ্ছে আগুনে; এত লোক কাতরাচ্ছে; আর নগরে বসছে মউজের আয়োজন।
- কারা করছে এ সব; ওরা কি মানুষ।
-মানুষ তো বটে। ওদের দুখানা পা আছে। তর্ক করার জন্য গলার জোর আছে।যুক্তি আছে। এরা বার্ণ উইনটে গিয়ে রুমাল চাপা দিযে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে। আবার মজে থাকে স্টার নাইটসে।
-ঠিক বলেছো ।
-ঠিক তো বটে।
-আচ্ছা একটা প্রশ্ন করি?
-করতে পারো!
-মানুষগুলো এমন কেনো?
-সবাইকে তোমার মানুষ মনে হয়; কেনো?
পাল্টাপাল্টি প্রশ্ন... একটু থেমে স্পর্শিয়া বলে বেল বাজছে দেখে আসবো? না থাক।
মানুষ পুড়ছে; আর মানুষকে ডেকে নিয়ে খুন করছে- দুটার মধ্যে তফাৎ কি।
-তফাৎ? তফাৎ তো আছে।
-যাদের মারা হচ্ছে তারা মানুষ নয়। যারা পুড়ছে তারাও।
-তাহলে মানুষ কে?
-কেনো রাজনীতিকরা।
হুমম-
ঠিক বলেছো।
-বেল বাজছে? দেখে আসবো!
-আসো; ফোন কানে অনিকেতের।
-এভাবে এমন বিকালে তুমি!
-তুমি কে?
- তুমি; তুমি আমার সব। অদেখা ভূবন। স্বামীর কাঁধে হাত রেখে আহ্লাদে গদ গদ স্পর্শিয়া।
ফোনের লাইনটা কেটে যায়। স্পর্শিয়ার জীবনে বাস্তব হয়ে ওঠে আরেকটি মুখ-।
-অনিকেত হাত ঘড়ির দিকে তাকায়। আরেকটু কথা বলা যেতো। আয়নার দিকে তাকিয়ে বলে একই মানুষ- দু'রকম রূপ।
আমি কি রাজনীতিক! হতে পারে!
নাহ হতে পারে না!
পরকীয়া সংলাপের নামকরণ প্রসঙ্গে
ইনডিয়া -এ দেশটার সাথে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর সম্পর্ক ও নির্ভরতার পরিমাণটা বেশি। তবে এটা কেউ স্বীকার করেন না। যেমন কেউ পরকীয়া প্রেমের স্বীকার করেন না। তাই গোপন সম্পর্ক আর আঁতাত নিযে আলাপি এ সংলাপের নাম পরকীয়া সংলাপ করা হয়েছে।
দায়মুক্তি: এ সংলাপ একান্ত কাল্পনিক। কারো সাথে মিলে গেলে কাকতালমাত্র!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন