মুজাহিদ আর হানিফ--- মুদ্রার এ পিঠ ওপিঠ। দল হিসাবে ---আম্লীগ আর জমাতও একই। কেবল জমাতের লেজে ইসলাম আছে। আম্লীগের মাঝখান থেকে মুসলিম কাট হইছে।
তো হানিফ স্যার কাসেম স্যারের ভাষা বুঝবো; তার প্রতিবাদের ধরণ অনুধাবন করতে পারবো--- এটা আমরা ভাবি ক্যামনে। এটা আমাদের ভাবনার দৈন্যতা। হানিফ স্যার তো আম্লীগের--- সঠিক ডেলিভারিটা দিছে। আম্লীগ সরকার চালায়--- তারা তো বিচারের বাঁশি বাজাবে। সে বাঁশির শেষ হবে; এটা তো উনি বলেন নি। উনি ভাবছেন, আবুল কাসেম স্যার আমাদের মত ভীরু , অসহায় 'আবুল'দের মত বুক চাপড়াবেন আর বলবেন--- 'আমি আর কিচ্ছু চাই না! খালি পুত্র হত্যার বিচার চাই।'
বিবদমান সমাজে; সঙ্ঘাত- সহিংসতায় ডুবতে থাকা দেশের চিত্র আবুল কাসেম স্যাররা আগে থেকে দেখতে পান--- সতর্ক করেন--- বিবাদ মেটানোর জন্য লিকে যান অবিরত--- তাদের অর্থ বিত্ত গড়া--- রাজ প্রাসাদে অবতরণের তকু স্বপ্ন ছিল না। নিশ্চিতভাবে ছিলনা বলেই তিনি একজন নির্মোহ সমাজ বিশ্লেষক; সাহিত্য পড়ান বলে তাদের 'উন্নাসিক' মনে করার কারণ নেই। সমাজ-রাষ্ট্র-রাজনীতির হৃদস্পন্দন শুনতে পান বলেই তিনি আবুল কাসেম ফজলুল হক। আর মানুষের হৃদ স্পন্দন নয় ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য নিত্যকার বয়ানের জন্য হানিফ স্যার !---
আলি আহসান মুজাহিদ যে রকম বলেছিল--- 'দেশে যুদ্ধাপরাধী নেই'। একই রকম বলছেন, হানিফ--- 'সবাই বিচার চায়। কিন্তু এই শিক্ষক পিতা বিচার চাইছেন না ! তিনি তার মতের লোকদের বক্ষা করতে চাইছেন।' বলবেনই তো। তার দলের টিকে থাকার প্রয়োজনে তিনি সব বলবেন--- এটা দোষের কিছু না।
আবুল কাসেম ফজলুল হক কমিউনিজমে বিশ্বাস করেন বলে জানি; আমার সাথে তার খুব কম কথা হয়েছে। দু চারবার রিপোর্টের প্রয়োজনে কমেন্ট চাইতে গিয়ে যা আলাপ--- এমনই। তিনি এবং সমাজ বিজ্ঞানের সা'দ উদ্দিন স্যারকে আমার মনে হয়েছে রাজনৈতিক আদর্শ তারা যেটিই ধারণ করুন না কেন--- সমাজ বিশ্লেষণটা তারা করেন--- একেবারেই আম জনতার নাড়ির স্পন্দন শুনে।
রাজনীতিবিদদের কথা এ রকমই তো হয়! ম্যাকিয়াভ্যালি এটাকে জায়েজ করে গেছেন বছর ৫০০ আগে। এটা নতুন কিছু না। হয়ত ম্যাকিয়াভ্যালির সময় ফেসবুক---ব্লগ ছিল না বলে এত সমালোচনা তোলপাড় হয়নি। তবে এ যুগে তার চিত্রিত রাজনীতিকরা সোস্যাল মিডিয়ায় একটু সমালোচিত হচ্ছেন; এটা তেমন কিছু না!
তবে জনাব যদি ক্ষেপে যান; তাহলে ৫৭ কার্যকর করে দেবেন। তখন কিন্তু আমগো মত সমালোচনকরা সবাই লেজ গুটিয়ে বলবেন--- আ হানিফ ভাই ; মাফ করে দ্যান । ভুল অইছে। আমরাও তো মানুষ! আদতে আমরা অমানুষ!
তো হানিফ স্যার কাসেম স্যারের ভাষা বুঝবো; তার প্রতিবাদের ধরণ অনুধাবন করতে পারবো--- এটা আমরা ভাবি ক্যামনে। এটা আমাদের ভাবনার দৈন্যতা। হানিফ স্যার তো আম্লীগের--- সঠিক ডেলিভারিটা দিছে। আম্লীগ সরকার চালায়--- তারা তো বিচারের বাঁশি বাজাবে। সে বাঁশির শেষ হবে; এটা তো উনি বলেন নি। উনি ভাবছেন, আবুল কাসেম স্যার আমাদের মত ভীরু , অসহায় 'আবুল'দের মত বুক চাপড়াবেন আর বলবেন--- 'আমি আর কিচ্ছু চাই না! খালি পুত্র হত্যার বিচার চাই।'
বিবদমান সমাজে; সঙ্ঘাত- সহিংসতায় ডুবতে থাকা দেশের চিত্র আবুল কাসেম স্যাররা আগে থেকে দেখতে পান--- সতর্ক করেন--- বিবাদ মেটানোর জন্য লিকে যান অবিরত--- তাদের অর্থ বিত্ত গড়া--- রাজ প্রাসাদে অবতরণের তকু স্বপ্ন ছিল না। নিশ্চিতভাবে ছিলনা বলেই তিনি একজন নির্মোহ সমাজ বিশ্লেষক; সাহিত্য পড়ান বলে তাদের 'উন্নাসিক' মনে করার কারণ নেই। সমাজ-রাষ্ট্র-রাজনীতির হৃদস্পন্দন শুনতে পান বলেই তিনি আবুল কাসেম ফজলুল হক। আর মানুষের হৃদ স্পন্দন নয় ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য নিত্যকার বয়ানের জন্য হানিফ স্যার !---
আলি আহসান মুজাহিদ যে রকম বলেছিল--- 'দেশে যুদ্ধাপরাধী নেই'। একই রকম বলছেন, হানিফ--- 'সবাই বিচার চায়। কিন্তু এই শিক্ষক পিতা বিচার চাইছেন না ! তিনি তার মতের লোকদের বক্ষা করতে চাইছেন।' বলবেনই তো। তার দলের টিকে থাকার প্রয়োজনে তিনি সব বলবেন--- এটা দোষের কিছু না।
আবুল কাসেম ফজলুল হক কমিউনিজমে বিশ্বাস করেন বলে জানি; আমার সাথে তার খুব কম কথা হয়েছে। দু চারবার রিপোর্টের প্রয়োজনে কমেন্ট চাইতে গিয়ে যা আলাপ--- এমনই। তিনি এবং সমাজ বিজ্ঞানের সা'দ উদ্দিন স্যারকে আমার মনে হয়েছে রাজনৈতিক আদর্শ তারা যেটিই ধারণ করুন না কেন--- সমাজ বিশ্লেষণটা তারা করেন--- একেবারেই আম জনতার নাড়ির স্পন্দন শুনে।
রাজনীতিবিদদের কথা এ রকমই তো হয়! ম্যাকিয়াভ্যালি এটাকে জায়েজ করে গেছেন বছর ৫০০ আগে। এটা নতুন কিছু না। হয়ত ম্যাকিয়াভ্যালির সময় ফেসবুক---ব্লগ ছিল না বলে এত সমালোচনা তোলপাড় হয়নি। তবে এ যুগে তার চিত্রিত রাজনীতিকরা সোস্যাল মিডিয়ায় একটু সমালোচিত হচ্ছেন; এটা তেমন কিছু না!
তবে জনাব যদি ক্ষেপে যান; তাহলে ৫৭ কার্যকর করে দেবেন। তখন কিন্তু আমগো মত সমালোচনকরা সবাই লেজ গুটিয়ে বলবেন--- আ হানিফ ভাই ; মাফ করে দ্যান । ভুল অইছে। আমরাও তো মানুষ! আদতে আমরা অমানুষ!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন