এরশাদের কোটি সমালোচক আছে। আমি নিজেও তার কট্টর সমালোচক। তবে একটা বিষয় আমার কাছে মনে হয়--- আমরা তাকে নানা ভাবে বাছ বিচার করি।
কিন্তু তার অসহায়ত্বের জায়গাটা অনুভব করি না। একটা মানুষকে কতটা পুলসিরাতের উপ্রে রাখলে সে বার বার কথা পাল্টায়। বুড়া বয়সে লোকটা জেলে যেতে চায় না। এটাই তার মত পাল্টানোর একমাত্র কারণ বলেই আন্দাজ করি।
কারণ আমাদের স্বৈরাচারী রাজনীতি স্বৈরাচারী এরশাদকে জুজুর ভয়ে রাখছে। বিচার করে ল্যাঠা চুকাতে কেউ চায় না। না বিম্পি না আম্লীগ। সবাই লাল দালানের আতঙ্কে রেখে স্বার্থ হাসিল করে। সুতো ধরে টান দিলেই তো কেল্লা ফতেহ!
অনেক বয়োজ্যষ্ঠ সম্বাদিককে তার সমালোচনা করতে দেখি--- তাদেরকে কাউকে স্বচক্ষে দেখেছি সামনে পড়লে স্যার স্যার বলে গলে পড়েন। বলেন, স্যার আপনার সময় অবকাঠামোগত যে উন্নয়ন বাংলাদেশে হয়েছে--- তার আর কোনো সরকারের সময় হয়নি। সত্য ঘটনা। কিন্তু সমালোচনা করার সময় তেল দেয়ার বিষয়টিও মাথায় রাখা উচিৎ!
কিন্তু তার অসহায়ত্বের জায়গাটা অনুভব করি না। একটা মানুষকে কতটা পুলসিরাতের উপ্রে রাখলে সে বার বার কথা পাল্টায়। বুড়া বয়সে লোকটা জেলে যেতে চায় না। এটাই তার মত পাল্টানোর একমাত্র কারণ বলেই আন্দাজ করি।
কারণ আমাদের স্বৈরাচারী রাজনীতি স্বৈরাচারী এরশাদকে জুজুর ভয়ে রাখছে। বিচার করে ল্যাঠা চুকাতে কেউ চায় না। না বিম্পি না আম্লীগ। সবাই লাল দালানের আতঙ্কে রেখে স্বার্থ হাসিল করে। সুতো ধরে টান দিলেই তো কেল্লা ফতেহ!
অনেক বয়োজ্যষ্ঠ সম্বাদিককে তার সমালোচনা করতে দেখি--- তাদেরকে কাউকে স্বচক্ষে দেখেছি সামনে পড়লে স্যার স্যার বলে গলে পড়েন। বলেন, স্যার আপনার সময় অবকাঠামোগত যে উন্নয়ন বাংলাদেশে হয়েছে--- তার আর কোনো সরকারের সময় হয়নি। সত্য ঘটনা। কিন্তু সমালোচনা করার সময় তেল দেয়ার বিষয়টিও মাথায় রাখা উচিৎ!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন