ছবি সৌজন্য: সময় নিউজ ডট টিভি।
পিতার কুকীর্তির ভার সন্তান ও স্বজনদের বইতে হবে। এমন কেন হয়। এমন কেন হবে। মায়ের কুকর্ম সারাজীবন সন্তানকে তাড়া করে বেড়াবে, এমন মাও কেন। তবুও হয়, সমাজে বহুযুগ ধরে এসব চলে আসছে। সে চলে আসাটাকে সহজ করেই দেখে সমাজবিজ্ঞানীরা।
কিন্তু এ সবের প্রচার-প্রসার করে যারা বিকৃত আনন্দ উপভোগ করেন, তাদেরও ভাবা উচিত.. অপরাধ যে করেছে শাস্তি তার প্রপ্য। এ জন্য পুরো পরিবার, স্বজনদের বিব্রত করা... কঠিন সঙ্কটে ফেলে দেওয়াটা কোনভাবেই কাম্য হতে পারে না।যা ঘটেছে, তা দু’জনের সম্মতিতে। অনৈতিক এ সম্পর্কের ভিডিও যারা প্রচার করেছেন, তাদের কোন মতলব থাকতে পারে, এটা মোটামুটি নিশ্চিত। তারা যদি চাইতেন এ অনৈতিক কাজের জন্য দণ্ড হোক তাহলে তারা এটি সরকারের অপরাধ দমন বিভাগে জানাতে পারতেন। তা না করে এর প্রচার - নৈতিকভিাবে সমর্থন করা যায় না।
সাধনা, যিনি ডিসি সাবের অফিসের সহকারি- তার কথাও ভাবুন... ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণের পুরনো লিপ্সা তার মত একজন সাধারণ নারীর মধ্যে জন্মেছে ঠিক, কিন্তু এর এত বাড় বাড়ন্ত হওয়ায়টা একটা কঠিন সময় হাজির করেছে।
সংবাদ মাধ্যমের বিবরণীতে তাকে ছায়া ডিসিও বলা হচ্ছে। যা-ই হোক না কেন, নিজেকে সঁপে দিলেন, সাধনা। এমন ক্ষমতাবান হয়ে লাভ কি হলো... চূড়ান্তে সব উড়ান দিল.. জীবন বড় নির্মম। সময় বড়ই অস্থির।
কেবল রসিয়ে এসব আলোচনা না করে অবক্ষয়ের দিকটাও ভাবি... আমরা নিজের জায়গা থেকে ঠিক হয়ে যাই। সবাই সুন্দর পরিবার-আনন্দময় জীবনে উৎসাহিত হোন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন