সুন্দরীদের কদর সবখানে। ক্যাম্পাস তার ব্যতিক্রম জায়গা নয়। আমাদের ক্যাম্পাসে সবচেয়ে সুন্দরী ম্যাডাম সম্ভবত দিল রওশন । তিনি কী পড়ান তা নিয়ে সংশয় আছে। তিনি নিজেও নিশ্চিত নন। তবে আমরা সবাই নিবিষ্ট মনে তার ক্লাস উপভোগ করতাম। কারণ তিনি যথেষ্ট সুন্দরী। ক্যাম্পাসে আরো দুজন সুন্দরী ম্যাডাম ছিলেন, সে সময়। তাদের একজন সাদেকা ম্যাডাম আরেকজন সামিয়া ম্যাডাম।
ক্যাম্পাস রিপোর্টার থাকার কারণে এবং একই সাথে ট্যুরিস্ট সোসাইটির কর্মী হওবার সুযোগে অনেক সুন্দরী শিক্ষার্থীর দেখা মিলেছে।
আমার চোখে রাজনৈতিক দলের সুন্দরীদের মধ্যে ছাত্র ইউনিয়নের জলি, ছাত্রফ্রন্টের কানিজ, ছাত্রলীগের মম, ছাত্রদলের শান্তা এবং নিশিতা। আরো দুজন ছিল একজন মৈত্রী হলের আরেকজন রোকেয়া হলের। তাদের নাম আমার মনে পড়ছে না। মৈত্রী হলের মেয়েটা যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে সেটিই মনে হতো না, মনে হতো সদ্য স্কুল থেকে বাসায় ফিরছে মেয়েটা।
ক্যাম্পাস সুন্দরীদের মধ্যে শারমিন আপার নামটা নিতে হবে। প্রথম যেদিন তার সাথে পরিচয়, অনার্স শেষ বর্ষে পড়ছেন শুনে অবাক ও বিস্মিতভাবে তাকিয়ে ছিলাম। ট্যুরিস্ট সোসাইটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলেন তিনি। পড়তেন ভূগোলে। আমি ও বাবু প্রায় সময় ডিইউটিএস-এ শারমিনকে আপাকে আড্ডায় পেতাম। শারমীন আপা আমার দেখা সেরা ক্যাম্পাস সুন্দরীদের একজন।
দ্বিতীয় ক্যাম্পাস সুন্দুরী নীলিমা। সে সময় ছোট করে ছাটা এলাচুলে কলাভবন চত্বর মাতিয়ে রাখতেন তিনি। ইয়ারের দিক থেকে আমাদের সিনিয়র ছিলেন। পড়তেন ইংরেিজতে। থাকতেন শাসুন্নাহার হলে। শা্মসুন্নাহার হলে পুলিশি ট্রাজেডির কারণে তার সাথে দেখা হয়েছিল। তিনি সুলতানা শফি ম্যাডামকে হল প্রভোস্ট হিসাবে রাখতে ইচ্ছুকদের অন্যতম। তাদের আরেক সহযোগি ছিলেন তনুশ্রী। তিনিও শাসুন্নাহার হলে থাকতেন। তার মায়ভরা চাহনি আমাদের মুগ্ধ করতো।
শাসুন্নাহার হলে তৃতীয় সুন্দরী ছিলেন নীপা। কমার্স ফ্যাকাল্টিতে পড়তো। থাকতো মিরপুরে। শাসুন্নার হলের ঘটনার সময় হলেই ছিল। তার সাথে বহুদিন আমরা একসাথে আড্ডা মেরেছি নায়েমে, শামসুন্নাহার হলের ঘটনায় বিচারপতি তাফাজ্জল কমিশনের বারান্দায়। নীপার সৌন্দর্যটা অন্য জায়গায়।
ক্যাম্পাস সুন্দরীদের মধ্যে নাট্যকলা একটা বড় আপু ছিল। পরিপাটি। বাড়ি দিনাজপুরে। আমাদের এক বড় ভাইয়ের গার্লফ্রেন্ড ছিল। পরে সম্পর্ক টেকেনি । থাকতেন মৈত্রী হলে। একই ডিপার্টমেন্ট আরেকজন সুন্দরী পড়তো সে আমাদের ছোটবোন মিটি। ন্যাচারাল লুকের জন্য সে আমাদের সময়কার আর্ট বিল্ডিংয়ে বেশ জনপ্রিয় ছিল।
আমার এক ইয়ার সিনিয়র নৃবিজ্ঞানের প্রজ্ঞা, ইয়ারমেট রিফাত, সমাজকল্যাণের রনি চাকমাও যথেস্ট সুন্দরী হিসাবে বিবেচিত ছিলো, ক্যাম্পাসে। কমার্স ফ্যাকাল্টির সামান্থা, আইবিএ-'র লুবনা এবং ফারসির ফাতেমাতুজ্জোহরা, ভূগোলের রিমি, ইতিহাসের সাদিয়ার কথাও বলতে হবে। ইংরেজির মহুয়াকেও বাদ দেয়া না।
হুমায়ুন আহমেদ কন্যা শীলা ও বিপাশা, অভিনেত্রী থনিমা হামিদও আছেন একই কাতারে। তনিমাকে দেখার জন্য অনেকে তার ডিপার্টমেন্ট ইতিহাসের বারান্দায় ঘোরাঘুরি করতেন। তনিমা আমাদের বন্ধু বেলালদের সার্কেলে থাকায় তার সাথে আড্ডাবাজি হতো। তাদের ইস্কাটনের বাসায় আমি সম্বাদিক হিসাবেও গিয়েছিলাম কয়েকবার!
আসলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বড় বিচিত্র, বৈচিত্রময় অভিজ্ঞতা নিয়ে হাজির হয়। সে অভিজ্ঞতা নিয়ে ৮৩তম কিস্তিটা লেখর কথা ছিল। তাই লিখলাম। জানি অনেক নেতিবাচক ধা্রণা এখান থেকে অনেকের মনে জন্মাবে। তবুও সত্য তো সত্যই। এ লেকাটা ২০০০ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সময়ে ক্যাম্পাসে আমাদের দেখা সুন্দরীদের নিয়ে!
সাথে একটা ঘোষনা:: কিস্তি এখন থেকে চলমান থাকবে।
ক্যাম্পাস রিপোর্টার থাকার কারণে এবং একই সাথে ট্যুরিস্ট সোসাইটির কর্মী হওবার সুযোগে অনেক সুন্দরী শিক্ষার্থীর দেখা মিলেছে।
আমার চোখে রাজনৈতিক দলের সুন্দরীদের মধ্যে ছাত্র ইউনিয়নের জলি, ছাত্রফ্রন্টের কানিজ, ছাত্রলীগের মম, ছাত্রদলের শান্তা এবং নিশিতা। আরো দুজন ছিল একজন মৈত্রী হলের আরেকজন রোকেয়া হলের। তাদের নাম আমার মনে পড়ছে না। মৈত্রী হলের মেয়েটা যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে সেটিই মনে হতো না, মনে হতো সদ্য স্কুল থেকে বাসায় ফিরছে মেয়েটা।
ক্যাম্পাস সুন্দরীদের মধ্যে শারমিন আপার নামটা নিতে হবে। প্রথম যেদিন তার সাথে পরিচয়, অনার্স শেষ বর্ষে পড়ছেন শুনে অবাক ও বিস্মিতভাবে তাকিয়ে ছিলাম। ট্যুরিস্ট সোসাইটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক ছিলেন তিনি। পড়তেন ভূগোলে। আমি ও বাবু প্রায় সময় ডিইউটিএস-এ শারমিনকে আপাকে আড্ডায় পেতাম। শারমীন আপা আমার দেখা সেরা ক্যাম্পাস সুন্দরীদের একজন।
দ্বিতীয় ক্যাম্পাস সুন্দুরী নীলিমা। সে সময় ছোট করে ছাটা এলাচুলে কলাভবন চত্বর মাতিয়ে রাখতেন তিনি। ইয়ারের দিক থেকে আমাদের সিনিয়র ছিলেন। পড়তেন ইংরেিজতে। থাকতেন শাসুন্নাহার হলে। শা্মসুন্নাহার হলে পুলিশি ট্রাজেডির কারণে তার সাথে দেখা হয়েছিল। তিনি সুলতানা শফি ম্যাডামকে হল প্রভোস্ট হিসাবে রাখতে ইচ্ছুকদের অন্যতম। তাদের আরেক সহযোগি ছিলেন তনুশ্রী। তিনিও শাসুন্নাহার হলে থাকতেন। তার মায়ভরা চাহনি আমাদের মুগ্ধ করতো।
শাসুন্নাহার হলে তৃতীয় সুন্দরী ছিলেন নীপা। কমার্স ফ্যাকাল্টিতে পড়তো। থাকতো মিরপুরে। শাসুন্নার হলের ঘটনার সময় হলেই ছিল। তার সাথে বহুদিন আমরা একসাথে আড্ডা মেরেছি নায়েমে, শামসুন্নাহার হলের ঘটনায় বিচারপতি তাফাজ্জল কমিশনের বারান্দায়। নীপার সৌন্দর্যটা অন্য জায়গায়।
ক্যাম্পাস সুন্দরীদের মধ্যে নাট্যকলা একটা বড় আপু ছিল। পরিপাটি। বাড়ি দিনাজপুরে। আমাদের এক বড় ভাইয়ের গার্লফ্রেন্ড ছিল। পরে সম্পর্ক টেকেনি । থাকতেন মৈত্রী হলে। একই ডিপার্টমেন্ট আরেকজন সুন্দরী পড়তো সে আমাদের ছোটবোন মিটি। ন্যাচারাল লুকের জন্য সে আমাদের সময়কার আর্ট বিল্ডিংয়ে বেশ জনপ্রিয় ছিল।
আমার এক ইয়ার সিনিয়র নৃবিজ্ঞানের প্রজ্ঞা, ইয়ারমেট রিফাত, সমাজকল্যাণের রনি চাকমাও যথেস্ট সুন্দরী হিসাবে বিবেচিত ছিলো, ক্যাম্পাসে। কমার্স ফ্যাকাল্টির সামান্থা, আইবিএ-'র লুবনা এবং ফারসির ফাতেমাতুজ্জোহরা, ভূগোলের রিমি, ইতিহাসের সাদিয়ার কথাও বলতে হবে। ইংরেজির মহুয়াকেও বাদ দেয়া না।
হুমায়ুন আহমেদ কন্যা শীলা ও বিপাশা, অভিনেত্রী থনিমা হামিদও আছেন একই কাতারে। তনিমাকে দেখার জন্য অনেকে তার ডিপার্টমেন্ট ইতিহাসের বারান্দায় ঘোরাঘুরি করতেন। তনিমা আমাদের বন্ধু বেলালদের সার্কেলে থাকায় তার সাথে আড্ডাবাজি হতো। তাদের ইস্কাটনের বাসায় আমি সম্বাদিক হিসাবেও গিয়েছিলাম কয়েকবার!
আসলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বড় বিচিত্র, বৈচিত্রময় অভিজ্ঞতা নিয়ে হাজির হয়। সে অভিজ্ঞতা নিয়ে ৮৩তম কিস্তিটা লেখর কথা ছিল। তাই লিখলাম। জানি অনেক নেতিবাচক ধা্রণা এখান থেকে অনেকের মনে জন্মাবে। তবুও সত্য তো সত্যই। এ লেকাটা ২০০০ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সময়ে ক্যাম্পাসে আমাদের দেখা সুন্দরীদের নিয়ে!
সাথে একটা ঘোষনা:: কিস্তি এখন থেকে চলমান থাকবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন