দেশ প্রেম দেশি মুরগিতে--- কথাটা সত্য। চরমভাবে সত্য। নইলে দেশের চিনি কলে এত চিনি জমা থাকে।! প্রথম আলোর ১৯ অক্টোবরের খবর--- সরকারি ১৫ টি চিনি কলে ১ লাখ ৩৬ হাজার টন চিনি পড়ে আছে। অথচ এ চিনির সাথে আমাদের শ্রমজীবি মানুষের জীবিকা, আখ চাষি এবং কৃষিপণ্যের বাজার জড়িত। সেখানে বিদেশ থেকে রাখ লাখ টন চিনি আমদানি হচ্ছে।
বিষয়টা যদি এমন হতো যে বিদেশি চিনির চে আমাদের চিনির মান খারাপ তাহলে 'স্বাস্থ্য সচেতন' বাঙালদের সাথে তর্ক করা বৃথা হতো। তা কিন্তু না। চিনির মান ভালো । লাল চিনি এবং ক্যামিক্যালমুক্ত। সহনীয় মাত্রায় ক্যামিকেল দিয়ে সা্দা ধবধেবে চিনি বাজারে ছাড়ে দেশি বিনিয়োগে গড়ে ওঠা বিদেশি চিনির আমদানিকারকরা। যারা কেবল বিদেশি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে দিনরাত খেটে যাচ্ছে।
বিজ্ঞাপন আর চিনিযুক্ত মঠেল থাকে সে সব বাজার বিদেশি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ করা কোম্পিনির। দেশিয় চিনির তো বিজ্ঞাপন নাই। নাই টিকিয়ে রাখার সরকারি ভাবনা। সুতরাং নে বাবা লুটেপুটে খা। আর চিনি বিক্রি না হওয়ার দোহাই দিয়ে আঁখ চাষিদের গলা টিপে ধরা সহজ। ইংরেজ গেছে; তাদের চোষণ তোষণ করা লোকেরা তো যায়নি রে বাপ।
ব্যক্তিগতভাবে দেশি চিনি কিনি। আমি কিনি মানে-- সবাই কিনবে তাও না। তবে কিনুন না । খারাপ কি। দামেও বিদেশি চিনির চেয়ে কম। তাহলে কিনতে অসুবিধা কোথায়। যখন দেশের প্রায় দেড় লাখ টন চিনি গুদামে পড়ে আছে---তখন আপনার দিলে যদি একটু দয়া হয়; মন্দ কি।
অনেকে বলবেন-- প্যারিসে মানুষ মরে সাফ আপনি আইছেন চিনি লইয়া আলাপ করতে-- ভাই প্যারিসের যারা মারা গেছে তারা একসাথেই গেছে। আর আমাদের কলকারখানায় যারা কাজ করছে; শ্রমের বিনিময়ে যারা চিনি নিতে বাধ্য হচ্ছে তারা মরছে ধুঁকে ধুঁকে ---
দেশি চিনি প্যাকেটজাত করেও বিক্রি হচ্ছে। রাজধানীর সুপারশপ আগোরায় ও স্বপ্নে পাবেন--- আখের চিনি নামে প্যাকেটে। অর্গানিক পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান হারভেস্টে পাবেন --- পাবেন কাওরানবাজান, মতিঝিলে। দাম প্যাকেট জাত কেজিপ্রতি --- ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা। আর খোলা কেজিপ্রতি ৪০ থেকে ৪৪ টাকা।
বিষয়টা যদি এমন হতো যে বিদেশি চিনির চে আমাদের চিনির মান খারাপ তাহলে 'স্বাস্থ্য সচেতন' বাঙালদের সাথে তর্ক করা বৃথা হতো। তা কিন্তু না। চিনির মান ভালো । লাল চিনি এবং ক্যামিক্যালমুক্ত। সহনীয় মাত্রায় ক্যামিকেল দিয়ে সা্দা ধবধেবে চিনি বাজারে ছাড়ে দেশি বিনিয়োগে গড়ে ওঠা বিদেশি চিনির আমদানিকারকরা। যারা কেবল বিদেশি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে দিনরাত খেটে যাচ্ছে।
বিজ্ঞাপন আর চিনিযুক্ত মঠেল থাকে সে সব বাজার বিদেশি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ করা কোম্পিনির। দেশিয় চিনির তো বিজ্ঞাপন নাই। নাই টিকিয়ে রাখার সরকারি ভাবনা। সুতরাং নে বাবা লুটেপুটে খা। আর চিনি বিক্রি না হওয়ার দোহাই দিয়ে আঁখ চাষিদের গলা টিপে ধরা সহজ। ইংরেজ গেছে; তাদের চোষণ তোষণ করা লোকেরা তো যায়নি রে বাপ।
ব্যক্তিগতভাবে দেশি চিনি কিনি। আমি কিনি মানে-- সবাই কিনবে তাও না। তবে কিনুন না । খারাপ কি। দামেও বিদেশি চিনির চেয়ে কম। তাহলে কিনতে অসুবিধা কোথায়। যখন দেশের প্রায় দেড় লাখ টন চিনি গুদামে পড়ে আছে---তখন আপনার দিলে যদি একটু দয়া হয়; মন্দ কি।
অনেকে বলবেন-- প্যারিসে মানুষ মরে সাফ আপনি আইছেন চিনি লইয়া আলাপ করতে-- ভাই প্যারিসের যারা মারা গেছে তারা একসাথেই গেছে। আর আমাদের কলকারখানায় যারা কাজ করছে; শ্রমের বিনিময়ে যারা চিনি নিতে বাধ্য হচ্ছে তারা মরছে ধুঁকে ধুঁকে ---
দেশি চিনি প্যাকেটজাত করেও বিক্রি হচ্ছে। রাজধানীর সুপারশপ আগোরায় ও স্বপ্নে পাবেন--- আখের চিনি নামে প্যাকেটে। অর্গানিক পণ্য বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান হারভেস্টে পাবেন --- পাবেন কাওরানবাজান, মতিঝিলে। দাম প্যাকেট জাত কেজিপ্রতি --- ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা। আর খোলা কেজিপ্রতি ৪০ থেকে ৪৪ টাকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন