টেরাম্পের তাৎক্ষণিক সাক্ষাৎকার---হিলারির আইডল ইনুস! আমার ডিপজল!




ছবি :গুগল সার্চ থেকে প্রাপ্ত!!


 তম পেসিডেনট হওনের পর আপনার অনুভূতি কি?

অনুভূতি আবার কি, তুমার বাড়ি কৈ সম্বাদিক! গাট্টি গোছাও! 

স্যার আপনার প্রিয় গান কি?

গান, ওটা আবার কি!

না মানে স্যার সঙ্গীত...

ও কইবা তো--- ওরে ও মাইনকা কি বাত্তি জালাইলি! 

কি কইলেন স্যার  ... এই গান তো বাংলাদেশের, আপনি তো কৈছেন আউটসোর্স করবেন না, তাইলে!

শোন সম্বাদিক, বঙ্গদেশে আমার কিছু আইডল আছে। তোমগো হিলারির যে রকম আইডল ইনুস!

স্যার আফনের আইডল ...

আমার আইডল হইলো ডিপজল! চিন নাই... বাঙলা সিনামা করে... সানডে মানডে কোলজ কইরা দিমু... ওই, তরে আমি চিবায়া খায়ালাইমু তরে!


স্যার না মানে... 

ওরে সম্বাদিক ডরাইছো... ডরাইও না... এইডা ডিপজলের ডায়লগ

ও আচ্ছা ...

স্যার আপনি আম্রিকাকে ভবিষ্যতে কোতায় দেখতে চান


ক্যান আম্রিকা আম্রিকায় থাকবো---


না মানে ধরেন... উন্নতি অগ্রগতি

উন্নতি অনেক হৈছে, বুড়ি মহিলারা যাতে পর্ণোগ্রাফি দেখতে না পারে সেই ব্যবস্থা করতেচি! দেখ নাই তোমাগো হিলারি বিতর্কের মাঝখানে... করতে বাথরুমে চলে যায়! এসব হইলো পর্ণোগ্রাফির প্রভাব!


তা স্যার আপনারো কি সে দিকে আসক্তি আছে!

ও আর বলো না, বয়স বেড়েছে, তাই একটু সমস্যা অয়! ওটা কিছু না! তা আবার বউ কিন্তু সিরাম মঠেল ছিল! 
শোন, আম্রিকায় পুরুষের জন্য সব জায়েজ! মহিলার জন্য সব হারামা! কেবল ভোগ-- বােঝ নাই ব্যাপারটা! ভোগ ম্যাগাজিন না! কিন্তু! 

তা তোমার বাড়ি যেন কোথায়?

স্যার আমি নু ইয়র্কে থাকি! 

আসছো কোত্থেকে ... 

ইনডিয়া স্যার!

যাক ভালা... তোমাদের নায়িকা আছে না মল্লিকা... আমার ভাল লাগে মার্ডার দেখছিলাম... মার্ডার সিনামা... ভিগে হোঁটে তেরে... সিরাম ছিল---

স্যার এখন আরো ভালো নায়িকা আছে... দীপিকা... ক্যাটরিনা...
ও সব থাক... আর কত বেচবা! বেইচা বেইচা তো  বঙ্গদেশের  জীবন সাঙ্গ কৈরা ফালাইছো! ওইটা আর এখানে আউটসোর্স কইরো না ! আমার যৌবন পড়তির দিকে... 


তা শোন, বুশ  একবার তাজমহলে গিয়া তোমাদের নায়িকার কোমর ধইরা ঝাঁকাইছিল.. তারপর থেকে তোমগো দেশের লগে আমগো সম্পর্ক ঐশ্বরিয়ার কোমরের মতই মেদহীন!আমি ভেবে দেখি... তুমি যেহেতু বলচো... তুমি চিন্তা কইরো না!

আমি ইনডিয়ার লগে আছি, মিষ্টি খাইবা... তোমর মন খারাপ তো তাই জিগাইলাম! 

না স্যার.. 

তাহলে এখন আস!! মানে যাও...

ব্যাক ড্রপে গান চলে... ওরে ও মাইনকা কি বাত্তি জালাইলি! 


ইহা একটি কাল্পনিক সাক্ষাৎকার!

বিপন্ন নাসির নগর

অত্যন্ত বিপন্নবোধ করছি- নাসিরনগরে  সনাতন ধর্মাবলম্বীদের  উপর নিপীড়ন, উৎপীড়ন এবং চলমান হামলা  হয়েছে। এখনো হামলার শঙ্কা আছে।  মেয়েদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত পরিবার!

গণমাধ্যমগুলোর খবর থেকে জানা যাচ্ছে, ফেসবুকে পোস্ট নিয়ে এ কাণ্ডকারখানা ঘটলেও এখন মসজিদে পাওয়া যাচ্ছে -মূর্তি! সংবাদ লিঙ্ক http://www.theindependentbd.com/post/67071 আর সনাতন ধর্মপল্লীতে নারী-সম্ভ্রম নিয়ে শঙ্কা খবরের লিঙ্ক http://www.bbc.com/bengali/news-37887606?post_id=10206717003385193_10210997640238439#_=_

ধর্ম-রাজনীতির এ নোংরা খেলার  মধ্য দিয়ে যাচ্ছে নাসির নগরের ঘটনাপ্রবাহ। এর আগে রামুকাণ্ডের পর একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসাবে সেখানে গিয়ে একই রকমের ধর্ম-রাজনীতি দেখেছি।  সুতরাং  নাসিরনগরের ঘটনা সম্পর্কে যতটা জানছি, এটিও ধর্ম-রাজনীতির বাইরের কোন ঘটনা বলে দৃশ্যত আমার কাছে অন্য কিছু মনে হচ্ছে না।

ধারা ৫৭, মাঝরাতে দরজায় কেউ ঠক ঠক করা রক্ষী, চাপাতিঅলা অথবা এক সম্বাদকর্মী স্বামীর লেখালেখির কারণে  রাস্তায় বড় ভাইয়ের ষণ্ডারা তার গর্ভবতী স্ত্রীর গায়ে  হাত তোলার ঘটনা (http://banglamail71.com/open-talk/news=448)-- এ সব জানার পরেও চুপ করে  নাসির নগরে এ হামলার ঘটনা চোখ বুঝে সইবার চেষ্টা করছিলাম!

শেষ পর্যন্ত পারলাম না।

একটা স্বাধীন দেশে, সংখ্যাগরিষ্ঠ মোসলমান  দেশে, হিন্দু-বৌদ্ধ এবং খ্রিস্টানরা আক্রান্ত হবেন--- এটা আবার আমাদের মেনেও নিতে হবে, সেটার কোন কারণ খুঁজে পেলাম না।

শাহরিয়ার সাহেবের শরীরে হয়ত অবসাদ ভর করেছে, হালাকা শীতের আমেজের কারণে সুশীলরা কম্বল খুঁজছেন, কিন্তু নাসিরনগরে  আতঙ্ক-হামলা জেগে আছে।

ঘটনা ঘটার পরও  আমরা  আইন শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য  দায়িত্বপ্রাপ্ত  রাষ্ট্রীয় কর্তার  যে বক্তব্য শুনছি, সে রকম বক্তব্য আমরা রামুর ঘটনার পরেও শুনেছি।

রাজনীতির নিকাশটা কেবল লাভ লোকসানে! সেখানে মানুষের জীবন, তাদের নিরাপত্তা, সম্পত্তি এবং সম্ভ্রমের সুরক্ষাটা হয়ত মুখ্য নয়, কিন্তু মানুষ হিসাবে কিছু লো্ককে স্বীকার করে নেয়ার পর এটা সুরক্ষা করতে না পারাটা  চরম ব্যর্থতা।  সে ব্যর্থতার জন্য শাস্তি পাওয়ার উচিৎ, কার শাস্তি পাওয়া উচিৎ সেটা  রাষ্ট্রই নির্ধারণ করুক।

কিন্তু নাগরিক হিসাবে, প্রবাসে বা দেশে আমরা খুবই ছোট হয়ে যাই যখন  এ রকম নোংরা ধর্ম-রাজনীতি  তাণ্ডব চলে। আর আমাদের রাজনীতিকরা এ থেকে কী ফায়দা তোলেন, সেটাও ষ্পষ্ট নয়, তাদের ফায়দা, কাদা ছোঁড়াছুড়ির শেষ পরিণাম কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে দেশের জন্য; ধর্মের জন্য; আমার সামাজিক-সম্প্র্রীতির জন্য--  সেটি তারা মোটেও ভাবেন  কিনা সন্দেহ!  হয়ত ভাবেনও।

তবে এটা তাদের কাছে একটা খেলা হতে পারে ! ধর্ম-রাজনীতি খেলা+ধর্ম-ধর্ম খেলা= জঙ্গি রাষ্ট্র!!  এ সরল সমীকরণের দিকে এগুচ্ছে রাষ্ট্র-চরিত্র!!

বেড়াতে যাওয়ার আগে যে বিষয়গুলো জেনে নেয়া উচিৎ



বেড়াতে যাওয়ার আগে যে বিষয়গুলো অবশ্যই জেনে নেয়া উচিৎ---
১. লোকাল নিরাপত্তা,
২. পর্যটন স্পটের নিরাপত্তা,
৩. খাবার দাবার, 
৪.থাকার ব্যবস্থা,
৫.যানবাহন,
৬. পর্যটকের জন্য স্বাস্থ্য সুিবিধা
৭. সাইট সিয়িংএর ঝুঁকি
এবং
৮. প্রযুক্তি ও সময় সমন্বয়।
এ সব না জেনে হুট করে কোথাও যাওয়াটা ঠিক নয়। আমরা ভ্রমণ করি আনন্দের জন্য। রবীন্দ্রনাথ তার শেষের কবিতায় স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য হাওয়া বদলের কথা বলেছেন।
হাওয়া বদল বা ভ্রমণ আমাদের স্বাস্থ্য, প্রতিদিনকার জীবন এবং বন্ধু-বান্ধব-আত্মীয়-স্বজন-পরিবারের সাথে সম্পর্ককে মজবুত করে। একই সাথে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের মাধ্যমে নিজের মনে প্রাণে অসাধারণ অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের সুযোগ করে দিয়ে থাকে।

পর্যটনের মাধ্যমেই বৈচিত্রময় সংস্কৃতি, লোকজ মেলা-পরিবার ও নতুন পর্যটন স্পটের সাথে পরিচয়ের সুযোগ ঘটে।

রোহিঙ্গা :: দেশহীন মানুষ কতটা বিপন্ন!




ছবি: বিবিসি'র সৌজন্যে!

শান্তিতে নোবেল পাওয়া 'সঙ' সুচির শাসনে রোহিঙ্গা নিধনের যে যজ্ঞ চলছে, তাও আমরা জায়েজ করে নেব!
কিছু লোককে দেখবেন- এর পক্ষ নিতে---
ধরেন এক গ্রুপ আছে, তারা কবে- রোহিঙ্গা? ও আবার মানুষ নাকি! বঙ্গে রোহিঙ্গা ? ও তো জমাত-জঙ্গি।
বর্মায় রোহিঙ্গা-- অনুপ্রবেশকারী। আর মানবপাচারকারীর কাছে রোহিঙ্গা, সে তো লোভনীয়- টাকা নিবে, ইজ্জত নিবে---মেরে নদীর জলে ভাসাইলেও কেউ জিগাইবো না।
এ কেমন মানবজীবন, এ কেমন জীবন তাদের।
ভাবছি, আর ভাবছি :( দেশহীন মানুষ কতটা বিপন্ন, কতটা কষ্ট, অনাচর সয়ে নিঃশ্বাস নেয়, বেড়ে ওঠে।

নিউজ লিঙ্ক http://www.bbc.com/bengali/news-37759220

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস যখন পার্কিং এরিয়া!




উন্নয়নের উঁচু ট্রেইলে যে ট্রেকিং করছে মহামান্য সরকার বাহাদুর, তার প্রতি আমার কোন রাগ বিরাগ অনুরাগ কিছুই নাই।  বরং একটা দলের কাউন্সিল ঘিরে নোংরা শহরের এবড়ো থেবড়ো খোকন আর আনিসুলের উপর কিছু বিটুমিনের চুমু খাওয়া পাথর জড়াজড়ি করে আছে, এটা দেখেই শান্তি।

সরকারে থাকা প্রধান রাজনৈতিক দলটি, যে দলটি আমার ইতিহাস ঐতিহ্য এবং অধিকার আদায়ের অগ্র সেনানী; সে দলটি কাউন্সিলে বসবে বলে যে আয়োজন বাংলায় হলো, এটা বিশ্বের বৃহত গণতান্ত্রিক (!) রাষ্ট্র হিসাবে কেতাবে উল্লেখ থাকা ইনডিয়ারও নেই। এত বড় আত্মা তাদের হবে না।

আমাদের আত্ম-আত্মহারা হওয়ার মত। তবে আয়োজনের জৌলূস হার মানিয়েছে, আমাদের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ উৎসবকে। আবার যদি উল্টে বলি, এ জৌলুস আমাদের রাজনৈতিক অর্থনীতি যে ঐশ্বর্যের  যে অনন্য উচ্চতায় পৌছে গেছে, তার একটা প্রমাণ।

রাজনৈতিক দলের কাউন্সিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মানে এমন নয়,  নেতা বদলাতে হবে। তবে মন খুলে কথা বলে  এগিয়ে যাওয়ার জন্য  এটা অত্যন্ত  ভালোলাগার খবর।  রাজনীতি বিজ্ঞানের একজন ছাত্র হিসাবে এ কাউন্সিলকে আমি স্বহগত জানাই এভং এ আয়োজনের উদ্যোক্তাদের অভিনন্দন জ্ঞাপন করি।

যে কোন বিচারে এবারের আওয়ামী লীগের  নগরজুড়ে সজ্জা, আলোকোৎসব  অনেকককে 'বোকা' বানিয়েছে।  'বোকা' বলছি এ কারণে, দলটির এর আগে আরো ১৯ টি  কাউন্সিল হয়েছে। এ  রকম সাজ আর চোখে পড়েনি।  এ একটি  কাউন্ষিল আমাদের জানিয়ে গেল, একটি রাজনৈতিক দল  সমৃদ্ধির পথে আমরা অনেক দূর এগিয়ে গেছি, যেটি এতদিন কারো নজরে আসেনি!

মূসা বিন শমসের একজন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী প্রার্থীকে কয়েকশ কোটি টাকা অনুদান দেয়ার ঘোষণার পরই আমাদের জানা হয়েছিল, বাংলাদেশের মানুষের হাতে টাকা আছে। আর আওয়ামী লীগের এক কাউন্সিলের পর আমরা নিশ্চিত হয়েছি, এ রকম  সম্মেলনে টাকা নস্যি!

 বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াকে আমরা সাধারণত বলে থাকি, ' মানি ইজ নো ম্যাটার'র জনক।  তবে  আওয়ামী লীগ জিয়ার এ তত্ত্বকে পুরো  মাত্রায় সত্য করে দেখালো, যেটি বিত্তবান হিসাবে আমাদের এগিয়ে থাকার একটা উদাহরণ।

বিষয়টি ভালো লাগারও বটে।

 তবে  এখানে  এত টাকার যোগান  নিয়ে কথা বলাটা ঠিক না। এ ধরণের কথা বলা, অন্যের গণতান্ত্রিক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপও বটে!  এখানে গণতন্ত্র চর্চার উৎসবটাই আমার কাছে মুখ্য।  তবে তাই হোক বন্ধু।

কিন্তু  একটি রাজনৈতিক দলের কাউন্সিল ঘিরে  নগরীতে যান চলাচল সীমিত করার পুলিশি ম্যাপ এর আগে আমার চােখে পড়েনি।  সারা শহুরজুড়েই যান নিয়ন্ত্রিত ছিল। অনেকটা হরতাল আমেজ। তবে  একটা উৎসবের জন্য নগরবাসী এ টুকু ছাড় তো দিতে পারেন।  পোড়া মবিল আর তেলে দূষিত নগরে ফুরফুরে হাওয়া আর রিকশা করে এখানে ওখানে যাওয়ার সীমাহীন আনন্দ যে কেউ উপভোগ করতে পারেন। এবং এটি অত্যন্ত ভালো লাগার বিষয়ও বটে।

 আমার ছোট্ট একটা আপত্তির জন্য এত কথা বল্লাম,  আমাদের ট্রাফিক বিভাগ কাউন্সিল উপলক্ষে আমার  প্রিয় ক্যাম্পাসকে পার্কিং এরিয়া ঘোষণা করেছেন।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা্ বলছি।  রেজিস্ট্রার বিল্ডংয়ের পাশের মল চত্বরে  সবুজ গাছালী আর ফুলের বন।  সেখানে  পার্কিং করতে বলেছে, ট্রাফিক বিভাগ।  মল চত্বর নামটা তারা লেখেনি, লিখেছে, রেজিস্ট্রার বিল্ডংয়ের সামনে মাঠ সংলগ্ন সকল এলাকা।

বিজ্ঞপ্তির ভাষাটা এ রকম ---'যে সব স্থানে পার্কিং করা হবে---ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জিমনেশিয়াম মাঠ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বিল্ডিংয়ের সম্মুখের মাঠ সংলগ্ন সকল এলাকা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাস্তার পাশ (যাতে যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন না ঘটে), মাননীয় সংসদ সদস্যবৃন্দের মধ্যে যাদের গাড়ি সম্মেলন স্থলে স্থান সংকুলান করা যাবে না তাদের গাড়ি রমনা রেঁস্তোরা এবং ঢাকা ক্লাবের মধ্যে পার্কিং করা হবে।'

একটা দলের কাউন্সিলে  একটি ক্যাম্পাস  গাড়ি দিয়ে ভরে দেওয়া হলো! কেউ একবারো মনে করলেন না, এটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান;পার্কিং এরিয়া না। একটা সম্মেলনের জন্য  গাড়ি নিয়ে আসবেন! সেটি রাখবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে! এটা কোন বিবেচনায় যুক্তি সঙ্গত, আমার খুব জানার ইচ্ছা। এ ইচ্ছাটা পূর্ণ হতে হবে, তা নয়, মনে ভিতরে  জাগল , তাই জানালাম।

 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাজনৈতিক দলের কাউন্সিল ঘিরে এ রকম ঘোষণা দিয়ে গণ পার্কিংয়ের ঘটনা আমার দেখা মতে, প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একামাত্র।  এটা আমাকে আহত করেছ, বেদনাহত করেছে। কারণ  এ কাউন্সিল ঘিরের ঢাকায় আসা ঢাকার বাইরে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের  জন্য বরং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিন্ন ভাবে তুলে ধরা যেত। মধুর ক্যান্টিন, অপারেজয় বাংলা, তিন নেতার মাজার, কার্জন হল, জগন্নাথ হল ও জহুরুল হক হল আর টিএসসি ঘিরে যে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বলয়,  মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, সে সব উপস্থাপন করা যেত! কিন্তু তা করতে পারেনি সরকার, পারেনি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতজানু প্রশাসন! পারেনি দল হিসাবে আওয়ামী লীগও।

এ ব্যর্থতার ভেতরেও ভালো লাগছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একমটা কথা- গৃহহীন মানুষের গৃহ সংস্থান করা হবে, বিনা পয়সায়। জয় হোক আপনার।  মাননীয় নেত্রী আপনার  হাত ধরেই এগিয়ে যাক আমার প্রাণের বাংলা।     

Tour operators hope for sunny days

Tour operators hope for sunny days


Tour operators in the country are optimistic about a good tourist turnout in the upcoming peak season, and expect better business than last year. Industry sources said revenues from tourism sector could scale Tk 1,500 crore during the peak season this year, if weather conditions remain favourable. Daily transactions may cross Tk 8 crore, the tour operators forecasted. Half of this amount is expected to be generated in Cox’s Bazar, the top tourist destination in the country.
The period between October and April is considered as the peak season for tourism.
After experiencing a slump in the last peak season, due to political chaos, tour operators expect better business this year, if weather conditions remain favourable.
Abul Kashem Shikder, secretary of Cox’s Bazar Hotel - Motel Guesthouse Owners' Association, told The Independent that around Tk 3 crore in revenue is generated daily as room rent in Cox's Bazar, while transportation, restaurant and other services generate Tk 1 crore, every day.
At present, Cox’s Bazar, which has an unbroken 120-km sandy sea beach—one of the world’s longest—with a gentle slope, can host 85,000 visitors every day. During peak season, 80 per cent of the hotels rooms are usually occupied during busy time, Shikder said.
“A significant number of local and foreign tourists visit the Sundarbans during the peak tourism season. Although the number was low last year, it should be better this year,” said Hasan Mansur, a pioneer of tour operator business in Bangladesh and the owner of Guide Tours.
According to industry data, on average, 1,000 visitors travel to and from the Sundarbans. A package tour for 2 to 3 days cost between Tk 6,000 and Tk 15,000.
“Bangladeshis are the best people in the world, foreign tourists keep telling me,” said Monsur. “If we can use this appreciation to create a positive image of Bangladesh, more foreign tourists will visit our country.”
Monsur, who is settled in the Bandarban, had been the president of Tour Operators' Association, for a few terms. His organisation, Guide Tours, played a pioneering role in bringing foreign tourists to Bangladesh.
Monsur operates Milonchori Hillside Resort in Bandarban. Visitors from UK, US, Japan, Canada and Germany come to the resort, he told The Independent. Empty rooms are hard to find in his resort, during peak season.
The hilly Bandarban—which is considered safe and attractive—has steadily grown in popularity, over the last decade, among tourists, especially for those seeking thrill and adventure.
Baklai Waterfall, Boga Lake, Buddha Dhatu Jadi, Chimbuk Hill Villages, Chinri Jhiri Waterfall, Jadipai Waterfall, Keokradong, Tajingdong, Nafakhum, Remakri, Tindu, Nilgiri and Thanchi,  Rijuk Waterfall, Sangu River, and Shoilo Propat are some of the main attractions in Bandarban.
There are around 20 hotels and 10 resorts in Bandarban and the businesses are expecting good turnover this year.
Rahat, the general manager of Hotel Plaza, told The Independent that the hotel witnessed transactions worth Tk. 20-25 lakhs every day. “We have 39 rooms for rent and hardly any room is available during the peak season,” Rahat said.
In Rangamati, too, the hotel business has picked up steam. “Business will be good in December, if political and weather conditions remain stable,” Abu Bakkar, owner of Green Castle, told The Independent.
Chandan, the manager of Sufia Hotel, said hotels, transport operators, and restaurants in Rangamati, all together, generate around Tk 20 lakhs in revenue every day, during the peak tourism season.
In the peak travel season, tourists flock to Asia’s largest artificial lake in Kaptai. Tourists from different parts of the country visit the place. Besides, at least 10 to 15 groups come in the tourist spot, from Chittagong, for picnics. If weather conditions are favourable, the numbers could be more, said Kamal, a boat supplier in Rangamati.
The flow of tourists has been better in all the hotels in Khagrachari, since May this year, said Anonto Tripura of Gairin Hotel. Almost all the rooms of the newly constructed resorts, Runmoy and Sajek, are blocked till December.
The star rated hotels and resorts, which were constructed to keep up with the growing tourist sector of Sylhet, earn revenues of Tk 25-Tk 30 lakhs per day, claimed the owners. Tahmin Ahmed, the secretary of Sylhet Hotel and Guest House Owners Group, said, in the case of hotel business, the losses can not be withdrawn. In January last year, the hotel business was dull, he said, adding, “I hope this year we will do good business.”
Akhtaruzzaman Khan Kabir, the CEO of Bangladesh Tourism Board, said everyone has to work together to protect the tourism industry in the country. The sector needs support from all, to move forward, he added.
According to statistics cited by civil aviation and tourism minister, Rashed Khan Menon, in Parliament last year, the government earned Tk 949.56 crore as revenue from the tourism sector.
According to The World Travel & Tourism Council (WTTC), around 1.5 million people, directly, and another 2.3 million, indirectly, are involved in the tourism industry of Bangladesh.
Tourism business had taken a hit after the terrorist attack in Gulshan, on July 1. From the third week of August, the domestic tourist flow slowed down, but now it has started to turn around.
Masuda M Rashid Chowdhury, researcher and professor of Dhaka University, said that though domestic tourism was not affected much by the terror attack in Gulshan, it will have an impact on foreign tourists. The leaders of Tour Operators Association agreed to the view.
According to the World Travel and Tourism Council (WTTC), in 2015, direct contribution of travel and tourism sector to the national economy was Tk. 402 billion, which is 2.4 per cent of GDP. Its share is expected to expand to 5.2 per cent in 2016. Beside, total contribution of the sector was Tk. 809 billion, which is 4.7 per cent of GDP, and is expected to rise to 6.1 per cent in 2016.

সভ্যতা কাতরাচ্ছে, আলোপ্পোয়






সোনালী চুলের নীচে রক্ত
উড়ে যাচ্ছে শিশু শরীর
মাথার উপরে উড়ছে  বোমারু  জেট!
সভ্যতা কাতরাচ্ছে, আলোপ্পোয়।

 শোকাচ্ছন্ন হওয়ার বদলে ট্রাম্পের রস
 হিলারির তর্কে জেতার কেচ্ছায় মেতে আছে বিশ্ব!

আইএস শুয়র  মারতে আরেক শুয়রেরা  উড়াচ্ছে বোমারু জেট!
 শুয়র আইএস, কারা জন্ম দিছে? এতটাই  কি অসম্ভব তাদের নিশানা ঠিক করা!
 নাকি আইএস অছিলা ধরে শিশুদের খুন করাই লক্ষ্য তোদের!


নিষ্পাপ শিশুর মুখ
বিধ্বস্ত ভবনের নীচে!
এবড়ো থেবড়ো শিশু শরীর, রক্তাক্ত!
কী বিভৎস, অসহনীয়!

তবুও

সভ্যতার গান গাইছে শুয়র-শুয়রসঙ্গীরা!
ওহে শুয়রেরা---

 আলোপ্পো, আলো্প্পো! আর কত?

 ফিলিস্তিন থেকে সিরিয়া, কাশ্মীর থেকে ইরাক ---
মানুষ মারো জঙ্গির নামে, সন্ত্রাসের নামে

 লালচে চুলের নীচে জমে থাকা থকথকে রক্ত,
 মৃত শিশুর মুখ
 হসপিটালের পর উপড়ে পড়া শুয়র চালিত বোমারু জেট

কখন থামবে এ খুনোৎসব! কখন!
কখন থামবে শিশুর  করুণ আর্তি, মানুষের অসহায় মুখ কখন মুছে যাবে!
স্বর্গীয় হাসি কখন নামে ধরায়, প্রভু?
বলতে পারো! কখন!

বিদায়, সৈয়দ হক



...মানুষ বেকুব চুপ,হাটবারে সকলে দেখুক
কেমন মোচড় দিয়া টাকা নিয়া যায় বাজিকর ৷
চক্ষের ভিতর থিকা সোহাগের পাখিরে উড়াও,
বুকের ভিতর থিকা পিরীতের পূর্ণিমার চান,
নিজেই তাজ্জব তুমি – একদিকে যাইবার চাও
অথচ আরেক দিকে খুব জোরে দেয় কেউ টান৷


পরানের গহিনের ভিতর-সৈয়দ হক ।।


কৈশোরে প্রিয় কবিদের একজন সৈয়দ হক ; তারুণ্যে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস 'নিষিদ্ধ লোবান' কিম্বা অন্যায়ের প্রতিবাদে রুখে দাঁড়ানো কাব্যনাট্য 'নুরলদীনের সারা জীবন' এ মুগ্ধ।।

বিদায়, সৈয়দ হক। আপনার 'নুরালদীনের সারা জীবন' কাব্য নাট্যের দর্শনই সত্য হোক । পরকালীন জীবন মঙ্গলময় হোক।


'...নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন এ দেশ ছেয়ে যায় দালালের আলখাল্লায়,
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন আমার স্বপ্ন লুট হয়ে যায়,
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন আমার কণ্ঠ বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়,
নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়
যখন আমারই দেশে আমারই দেহ থেকে
রক্ত ঝরে যায় ইতিহাসের প্রতিটি পৃষ্ঠায়,
আসুন, আসুন তবে আজ এই প্রশস্ত প্রান্তরে
যেখানে স্মৃতির দুধ জ্যোৎস্নার সাথে খেলা করে
তখন কে থাকে ঘুমে, কে থাকে ভেতরে
কে একা নিঃসঙ্গে বসে অশ্রুপাত করে?
সমস্ত নদীর অশ্রু অবশেষে ব্রহ্মপুত্রে মেশে..
নূরলদীনের কথা সারাদেশে পাহাড়ী নদীর মত নেমে আসে সমস্ত ভাষায়
অভাগা মানুষ যেন আবার জেগে উঠে এই আশায় যে-
আবার নূরলদীন একদিন আসিবে বাংলায়
আবার নূরলদীন একদিন কাল্ পূণির্মায় দিবে ডাক--
জাগো বাহে, কোনঠে সবাই.....'


নুরলদীনের সারা জীবন ।। সৈয়দ হক ।।


সৈয়দ হক - জন্ম  কুড়িগ্রাম ২৭ ডিসেম্বর ১৯৩৫ ।  মৃত্যু-ঢাকা, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬।

শিল্পীর ব্রাশে রবীন্দ্রনাথ আসমানে!

শিল্পীর ব্রাশে রবীন্দ্রনাথ আসমানে!

এ ছবির অনুপ্রেরণা প্রসঙ্গে শিল্পী বলেন, সাঈদী হুজুরকে চান্দে দেখা থেকে আমি এ ছবি আঁকার প্রেরণা পেয়েছি !
শিল্পী আবেগে কাইন্দালাইয়া বলেন, সম্বাদিক সাব। এর পরেও কি আমার ইনডিয়া যাইতে ভিষা লাগবো!
সম্বাদিক সাব বলেন,শিল্পী সাব ভিষা মাফ নাই ।
শিল্পী ফের বুক চাপডায়া কৈলো, জনাব দেখেন মাতা ইন্দিরার হাতে বঙ্গীয় স্মৃতিসৌধ তুইলা দিছি! পদতলে ইলিশ পুজা !
সম্বাদিক কৈলো, বাছা, বঙ্গে জন্মাইছো,যত দাও! চুষিয়া তোমার প্রতিভা; ছুঁইডা ফালাইবো! এটাই এখন মেড ইন ইনডিয়া!!

দায় মুক্তি : এটি একটি কাল্পনিক সংলাপ । কেউ কারো সাথে মেলালে , দায় তার!

মহান এ শিল্পকর্মের ছবিখানা রবি ঠাকুরের দু:স্বপ্নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার গ্যালারি থেইকা কিউট বাম পোলাপান সরবরাহ করছে!

নিলামে তুলেছি সুখ!





নিলামে তুলেছি সুখ, জীবনের সব চাওয়া!
বাদ আছে এক---তুমি-তোমাদের মুখ, বেড়ে ওঠার প্রতিক্ষণ!
প্রিয় পুত্র-পুত্রদ্বয়!

ভোর করে এলে  গাঁয়ের মেঠো পথে
নেমে আসে কিশোরী রোদ্দুর-
নরম আলোর ঝিলিকের সাথে মিলে যায়
সবুজ ধানের খেত!

উড়ে যাওয়া পাখির পেছনে কেবল মায়া,
উচ্ছনে যাওয়া জীবনের কত কিছু হাতড়ানোর দুপুর!

 সন্ধ্যা নামলে হাওড়ের জলের ওপর সূর্যটার লুটিয়ে পড়ার দৃশ্য
আমাকে এখন আর আহত করে না
 বক পাখির  পায়ের  সাথে ঝুলে থাকা তারা বাইমের মত
এই আছি! এই পড়ে যাই!

তবুও তো জীবন মানে উৎসব-উচ্ছ্বাস!
তুমি-তোমাদের মুখ মনে করে সুখ!!  

তাহলে প্রেস কাউন্সিলের দরকার কি?

তাহলে প্রেস কাউন্সিলের দরকার কি? আইন শৃঙ্খলা্ রক্ষাকারী বাহিনী বিভিন্ন আইনের ধারা উপধারা এবং নির্দেশ ধারায় সম্বাদিকদের তুলে নিতে পারলে, আমরা হাত তালিই দেই! দেবই তো, শালা- বাড় বেড়েছে-সাইজ করবো! সাইজ করার একটা মোক্ষম সুযোগ মিলেছে-- তাহলে সবাই মিলে দু চার ঘা মেরে দিই! এটাই এখানে রেওয়াজ
তারপরেও ১৫ সদস্যের একটা প্রেস কাউন্সিল সরকার করে রেখেছে। একজন বিচারপতি এর চেয়ারম্যান। ১৯৮০ সালে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রেস কাউন্সিল খাড়া হইছে। এরপর এর কার্যক্রম চলছে। তবে তথ্য নিয়ে হেরফের ঠেকাতেই এর জন্ম হলেও এটাকে ঠিক পারফর্ম করতে দেখা যায় না। 
দু'একটি ব্যতিক্রম ছাড়া। 
সম্বাদিক নির্যাতন, হত্যা কিম্বা সম্বাদিকদের ভুল তথ্য পরিবেশন বঙ্গে-এশিয়ায় এবং বিশ্বে নতুন কোন ঘটনা নয়। আর সম্বাদিকতায় 'গুজব'কেও একটা খবর হিসাবে দেখা হয়। যদিও এটা নৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য নয়। কিন্তু এটা তো সত্য- ক্ষমতার বাইরে ভেতরের লোকদের জন্য সত্যটা দুইভাবে সমজে উপস্থাপতি হয়। আর সেটি করে থাকে- গণমাধ্যম। আদতে দায়হীন-মাধ্যম এটা। 
তবুও আমি সম্বাদিকদের গ্রেপ্তার, হয়রানি, মারধর, খুন এবং মামলা দিয়ে ফাঁসিয়ে কারারুদ্ধ করার বিপক্ষে ছিলাম, আছি এবং থাকবো। বলছিলাম প্রেস কাউন্সিলের কথা। প্রেস কাউন্সিলের ওয়েবসাইটে বলা হচ্ছে-- ''প্রেস কাউন্সিল একটি কোয়াসি জুডিশিয়াল বা আধা বিচারিক প্রতিষ্ঠান। প্রেস কাউন্সিল আইনের ১২নং ধারার বিধান অনুযায়ী সংবাদপত্রের বিরূদ্ধে দায়েরকৃত অভিযোগ সমূহের বিচারকার্য সম্পন্ন হয়ে থাকে। '
এখান থেকে স্পষ্ট গণমাধ্যম দ্বারা ক্ষতিগ্রস্থ ব্যক্তি আইনের আশ্রয় চাইতে পারবেন এবং প্রেস কাউন্সিল এর বিচার করবেন। কিন্তু আমরা কি দেখি
বিম্পি জমাতের আমলে সম্ভবত তথ্য পাচারের অভিযোগে সালিম সামাদ, প্রিসিালা রাজকে গ্রেপ্তার রিমাণ্ড নেয়া হয়েছিল। আর খুলনা যশোরে খুন হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন সম্বাদিক-সম্পাদক। 
আম্লীগের আমলে খুন হয়েছে সাগর রুনিসহ বেশ কয়েকজন সম্বাদিক। আর গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারেই আছনে- শফিক রেহমান, মাহমুদুর রহমান। ইটিভির মালিক সালাম, ইনকিলাবের বার্তা সম্পাদক রবিউল্লাহ রবি শীর্ষ নিউজের সম্পাদক একরাম (এখন মুক্ত) গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। সর্বশেষ বাংলা মেইলের তিনজনকে ধরলো আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অভিযোগ একটা ভিভিআইপ' মৃত্যুর গুজবের খবর। নিশ্চিতভাবে এটা গর্হিত কাজ। অন্যায়। কিন্তু একটা অন্যায়কে আরেনকটা ন্যায়হীন মাধ্যমে মোকাবেলা রাষ্ট্রীয় চরিত্র হতে পারে না। 
আইন সবার জন্য সমান। এটা নিশ্চিত। সম্বাদিক বলে কেউ ছাড় পাবেন, তা মানি না। কিন্তু আইন প্রয়োগের জন্য রাষ্ট্র যে সব প্রতিষ্টান গড়েছে, সে সব প্রতিষ্ঠানকে উপেক্ষা করাটা কতটা সমীচীন , শুধু অধম আদমের প্রশ্নটা থাকলো