মনমোহনের জন্য খারাপ লাগছে। আহা বেচারা। ১০ বছরের প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে যতাটা ভেবেছেন, তার কিছু অংশ নিজের দেশ নিয়া ভাবলে হয়ত, এ বিপর্যয় তার ও কংগ্রেসের হতো না।
তবে মনমোহন বাবুর পলিটিক্যাল জ্ঞান খুব ভালো। তিস্তার জল নিয়া যে নাটকটা দাদা বানাইছেন, এটা একেবারেই সুপার হিট। আমির খান পর্যন্ত ফেল মারছে। এ রকম সিনেড্রামা, দ্বিতীয়টা হালনাগাদ তৈয়ার হয়েছে বলে মনে হয় না।
মনমোহন বাবু নাকি সবজি খায়, আটা খায়। ঢাকায় সোনারগাঁতে যখন রাত যাপন করেছেন, সে সময় তার সাথে আটার বস্তাও বাংলাদেশ এসেছিল।
আমরা বিয়ে করে নতুন জীবন শুরু করতে মমনমোহন বাবুর দেশে যাই, আলুর দম, রুমালি রুটি, মাসালা দোসার স্বাদ নিতে। বিয়ের আগে শপিং করি, শরীররে জং ধরলে তাদের চিকিৎসা কারখানায় যাই।
নির্বাচন মানেই পরিবর্তন। নিশ্চিতভাবে এটা বলা যায় না। তবে উপমহাদেশে এমনটাই রেওয়াজ।
মুখোশের আড়ালে কংগ্রেস ভয়ঙ্কর একটা রাজনৈতিক দল। মোদি ও তার ভারতীয় জনতাপার্ট্রি কম না। তবে কংগ্রেসের জমানো ১০ বছরের পাপ আর বাসে ট্রামে ধর্ষণ মানুষকে বিষিয়ে তুলেছে ভারতীয়দের। মোদির পাপা গুলো মানুষ ভুলে গেছে। অনেক সময় তো- তাই হয়েছে। আমরা তো আরো বেশি তাড়াতাড়ি ভুলে যাই। আজকে মারলে কালই শেষ!
ভ্যাজিটিরয়ান মনমোহন বাবুর দণ্ডায়মান হতে সময় লাগে। লাগবেই। মোদিরও লেগে থাকতে পারে। তবে বিপর্যয় যে সময় মানে না তার ছোট্ট উদাহরণ হয়ে থাকলো কট্টরপন্থী মোদি।
মুসলমানদের ওপর নিয়মিত নিপীড়ন ইনডিয়ার কট্টরপন্থী হিন্দুরা করে থাকে। মুসলমানদের সংস্কৃতি, সম্পত্তি এবং জাসিতত্ত্বা সেখানে হুমকির মুখে। কাশ্মীরে ধুঁকে ধুঁকে মরছে মুসলমানরা। মুসলিম নারীর সম্ভ্রম সেখানে জলের দামে মিলে। গুজরাটের ফাতেমার গ্যাং র্যাপের প্রমাণ মিললেও শাস্তি হয়নি। ভারতীয় মানবাধিকার কমিশন রিপোর্টের বস্তা বানিয়েছে। কিন্তু আমল করেনি। তাই বোধ করি ধর্ষণ মাত্রা ছাড়িয়েছে, দেশটিতে। মোদি ক্ষমা চাননি তার পাপের জন্য।
কংগ্রেস, বিজেপি কেউ মুসলমানদের বন্ধু নয়। বন্ধু হতে পারে না। তবুও মুসলমানরা যে দেশ থেকে ব্রিটিশদের তাড়িয়েছে, তাড়ানোর আন্দোলনে রক্ত দিয়েছে, সে দেশটাকে তারা নিজের দেশই মনে করে। অন্তত এক দশকেরো বেশি সময় ধরে ভারতের মানুষ সম্পর্কে যা জানি, তা থেকে এটা নিশ্চিত।
মুসলমানদের নিরাপত্তা তাদের নিজেদেরই নিশ্চিত করতে হবে। সেটি অভ্যন্তরীন রাজনীতিতে নিজের গুরুত্ব ও সমস্যা সমাধানের য়ৌক্তিক সমাধান খুঁজে বের করার মাধ্যমটা একটা বিবেচনা হতে পারে।
মুসলমানরা নিপীড়িত জাতি, সেটি যেখানেই হোক। যে দেশেই হোক।
মোদি বা মনমোহন কেউ-ই আসলে আমাদের বন্ধু নন। ভারত কখনোই আমাদের বন্ধু হতে পারে না। এটা কৌশলগত কারণেই হতে পারে না। তাকে নানা রকমের ফন্দি ফিকির করতে হয়। যদি বন্ধু হতো তাহলে স্বাধীনতার পর ৪৪ টি বছরের কোনো একটা সময় আমরা সেটি দেখতে পেতাম। তাহলে তিস্তায় ৪০ কিউসেক পানি গড়াতো না। পদ্মার বুকে ধুধু বালু চর থাকতো না। বাল কাটার ব্লেড আর চুল কাটার খুর, ঘুম পাড়ানোর জল আর পরকীয়ার তরিকা সমেত আফিম-সিরিজ আসতো না।
ভারতের বন্ধুত্বের নমুনা আমি দেখতে পাইনি, হয়ত আমি কানা। আপনারা যারা দেখতে পেয়েছে, তাদের ভবিষ্যত উজ্জ্বল। ফকফকা।
তবে মনমোহন বাবুর পলিটিক্যাল জ্ঞান খুব ভালো। তিস্তার জল নিয়া যে নাটকটা দাদা বানাইছেন, এটা একেবারেই সুপার হিট। আমির খান পর্যন্ত ফেল মারছে। এ রকম সিনেড্রামা, দ্বিতীয়টা হালনাগাদ তৈয়ার হয়েছে বলে মনে হয় না।
মনমোহন বাবু নাকি সবজি খায়, আটা খায়। ঢাকায় সোনারগাঁতে যখন রাত যাপন করেছেন, সে সময় তার সাথে আটার বস্তাও বাংলাদেশ এসেছিল।
আমরা বিয়ে করে নতুন জীবন শুরু করতে মমনমোহন বাবুর দেশে যাই, আলুর দম, রুমালি রুটি, মাসালা দোসার স্বাদ নিতে। বিয়ের আগে শপিং করি, শরীররে জং ধরলে তাদের চিকিৎসা কারখানায় যাই।
নির্বাচন মানেই পরিবর্তন। নিশ্চিতভাবে এটা বলা যায় না। তবে উপমহাদেশে এমনটাই রেওয়াজ।
মুখোশের আড়ালে কংগ্রেস ভয়ঙ্কর একটা রাজনৈতিক দল। মোদি ও তার ভারতীয় জনতাপার্ট্রি কম না। তবে কংগ্রেসের জমানো ১০ বছরের পাপ আর বাসে ট্রামে ধর্ষণ মানুষকে বিষিয়ে তুলেছে ভারতীয়দের। মোদির পাপা গুলো মানুষ ভুলে গেছে। অনেক সময় তো- তাই হয়েছে। আমরা তো আরো বেশি তাড়াতাড়ি ভুলে যাই। আজকে মারলে কালই শেষ!
ভ্যাজিটিরয়ান মনমোহন বাবুর দণ্ডায়মান হতে সময় লাগে। লাগবেই। মোদিরও লেগে থাকতে পারে। তবে বিপর্যয় যে সময় মানে না তার ছোট্ট উদাহরণ হয়ে থাকলো কট্টরপন্থী মোদি।
মুসলমানদের ওপর নিয়মিত নিপীড়ন ইনডিয়ার কট্টরপন্থী হিন্দুরা করে থাকে। মুসলমানদের সংস্কৃতি, সম্পত্তি এবং জাসিতত্ত্বা সেখানে হুমকির মুখে। কাশ্মীরে ধুঁকে ধুঁকে মরছে মুসলমানরা। মুসলিম নারীর সম্ভ্রম সেখানে জলের দামে মিলে। গুজরাটের ফাতেমার গ্যাং র্যাপের প্রমাণ মিললেও শাস্তি হয়নি। ভারতীয় মানবাধিকার কমিশন রিপোর্টের বস্তা বানিয়েছে। কিন্তু আমল করেনি। তাই বোধ করি ধর্ষণ মাত্রা ছাড়িয়েছে, দেশটিতে। মোদি ক্ষমা চাননি তার পাপের জন্য।
কংগ্রেস, বিজেপি কেউ মুসলমানদের বন্ধু নয়। বন্ধু হতে পারে না। তবুও মুসলমানরা যে দেশ থেকে ব্রিটিশদের তাড়িয়েছে, তাড়ানোর আন্দোলনে রক্ত দিয়েছে, সে দেশটাকে তারা নিজের দেশই মনে করে। অন্তত এক দশকেরো বেশি সময় ধরে ভারতের মানুষ সম্পর্কে যা জানি, তা থেকে এটা নিশ্চিত।
মুসলমানদের নিরাপত্তা তাদের নিজেদেরই নিশ্চিত করতে হবে। সেটি অভ্যন্তরীন রাজনীতিতে নিজের গুরুত্ব ও সমস্যা সমাধানের য়ৌক্তিক সমাধান খুঁজে বের করার মাধ্যমটা একটা বিবেচনা হতে পারে।
মুসলমানরা নিপীড়িত জাতি, সেটি যেখানেই হোক। যে দেশেই হোক।
মোদি বা মনমোহন কেউ-ই আসলে আমাদের বন্ধু নন। ভারত কখনোই আমাদের বন্ধু হতে পারে না। এটা কৌশলগত কারণেই হতে পারে না। তাকে নানা রকমের ফন্দি ফিকির করতে হয়। যদি বন্ধু হতো তাহলে স্বাধীনতার পর ৪৪ টি বছরের কোনো একটা সময় আমরা সেটি দেখতে পেতাম। তাহলে তিস্তায় ৪০ কিউসেক পানি গড়াতো না। পদ্মার বুকে ধুধু বালু চর থাকতো না। বাল কাটার ব্লেড আর চুল কাটার খুর, ঘুম পাড়ানোর জল আর পরকীয়ার তরিকা সমেত আফিম-সিরিজ আসতো না।
ভারতের বন্ধুত্বের নমুনা আমি দেখতে পাইনি, হয়ত আমি কানা। আপনারা যারা দেখতে পেয়েছে, তাদের ভবিষ্যত উজ্জ্বল। ফকফকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন