কুৎসিত মনোবৃত্তির একটা লোকের নাম মোবারক অয় ক্যামনে

মানুষের বয়স বাড়লে, অনেক সমস্যা হয়। আবার মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সঙ্কট হলেও মানুষ ভিন্ন রকমের শব্দ কয়। ভাবনা করে। সেটা সে দেখতে পায়। হুমায়ূন আহমেদ'র হিমু সিরিজের একটা বই-আঙ্গুলকাটা জগলুতে এইটা পড়েছিলাম।

হিমুকে তার বাবা জল থেরাপি দিচ্ছে, জলের মধ্যে ডুবাইয়া রাখছে, নি:শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে। আর হিমুর মাথা অক্সিজেন কমে যাওয়ায় নানা রকমের অদ্ভূত দৃশ্য আসছে। সেটি তার চোখে ভাসছে।

মোবারকের কি এমন কিছু অইছে।

মোবারকের ইচ্ছা অইছে তিনি  তার মত যত্ত ইচ্ছা কতা কইবো, কাউরে অনুকরণ করবো, কারো লগে হুক্কাহুয়া করবো, এইটা তিনি করতেই পারেন। কিন্তু পাছে তার যে একটা পদ পদবি আছে সেইটা কি সে ভুইলাই গেছে।

'গোলাপী' বেগমরে গাইলাতাছে দেইখা যারা মজা লুটতাছে, তারা কি জানেন এ রকম ভয়ঙ্কর কুৎসিত লোকরা কিন্তু যে কারো জন্য বিপাজ্জনক। কোপালী গোপালীরাও এ রকম লোকের কাছ থেকে রক্ষে পাবেন সেটাও কিন্তু নয়।

তিনি বা তার সহকর্মীরা যে নিব্বাচনের নামে শতাব্দীর কুৎসিত 'গণতান্ত্রিক' খেলা খেলছেন, তা কি আমরা বুঝতে পারছি। ঢাকার শহরে বইসা অবশ্য বিবেক বন্দক দেয়া লোকেরা এইটা উপলব্ধি করতে সক্ষম অইবেন না।

চাটিগার পোয়া মোবারকের কতা বার্তা ও নাকে খত দেয়া নিয়া নান রকমের কতা মনে অইতে পারে।

রূপবান প্রকাশ অইছে মাস দুয়েক আগে। সমকামিদের প্রথম ম্যাগাজিন। সঙ্ঘবদ্ধ সমকামিতার আগে চাঁটিগার  'লাল পোয়া' নিয়ে অনেক রসাত্মক গল্প আছে। আমার কয়েকজন বড় ভাই ও ছোট ভাই চাটিগাঁর তাই এ বিষয়ে আলাপ না করে বিরত থাকলাম।

চাটুকারিতার অতিশয্যে তিনি এ রকম কুতর্ক তৈরি করেছেন, তা খুবই নিন্দনীয়।



কোন মন্তব্য নেই: