সাংবাদিক সমিতির নেতৃত্ব নিয়া নানা কিসিমের গণ্ডগোল ছিল। যেমন নোয়াখাইল্যা, বরিশাইল্যা বিভাজন। মজার ব্যাপার বরিশ্যাইল্যাদের নেতা আবার যশোর আর চাঁদপুরের। নোয়াখাইল্যাদের নেতা নোয়াখাল্যাই ছিল। এর ভেতর আবার অনেকে অন্য অনেক এলাকার ছিলেন। সব মিলিয়ে ভালোই চলছিল। আমি যে গ্রুপে ছিলাম সে গ্রুপ লিডার প্রথম দিকে ছিলেন বরিশাইল্যা মামুন ভাই। পরের লিডার ময়মনসিংহের কবির ভাই। আমি ডেপুটি লিডার ছিলাম। নেয়াখাইল্যা।
সাংবাদিক সমিতির রাজনীতিটা মোটা দাগে দুভাগে বিভক্ত। একথা আমি আগেও বলেছি। ছাত্রলীগ সমর্থক গ্রুপ এবং তাদের এন্টি গ্রুপ। মজার ব্যাপার হলো ছাত্রলীগ সমর্থক গ্রুপে লোক বেশি, ভোটার কম। ভোটার কম মানে ভোটে দাঁড়াইলে আমরা ভোট পাইতাম কম। দু চাইরটা ভোট নাই। সেকি অবস্থা। বলেন দেখি।
এখান থেকে কবির ভাই কয়েকবার ইলেকশন করেও সভাপতি হইতে পারেন নাই। আমি নিজেও সেক্রেটারি খারায়া ডিপিট মারছি। হে হে হে। তবে ন্যাড়া একবারই বেল তলায় যায়। আমি একবারই গেছি। দ্বিতীয়বার ইলেকশন করতে চেয়েছিলাম কিন্তু গ্রুপের ভোটেও এগিয়ে ছিলমা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তুষার ভাই জিতবেন বলে নিশ্চিত করাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। উনি কথা রেখেছেন, উনি জিতেছেন। তবে কবির ভাই ডিপিট খাইছেন।
এন্টি ছাত্রলীগ সমর্থকদের অনেকে শিবির ঘরাণার। এক দুজন ছাত্রদলের ছিলেন। আমি তাই ও পথে ছিলাম না। তবে অনেক প্রগতিশীল, এখন জামাত শিবিরের গুষ্টি উদ্ধার কইরা টিভি চ্যানেল আর পত্রিকায় মজা লন, এ রকম অনেকে তলে তলে , আবার অনেকে সরাসরি শিবির ঘারনার গ্রুপে ছিলেন। শিবিরের নুন খাইয়া নিজের নাম সাংবাদিক সমিতির প্রেসিডেন্ট সভাপতির লিস্টে তুলেছেন। কিন্তু উনাদের নাম নেয়া যাবে না। নিলে উনারা মাইন্ড করবেন। উনাদের একটা ইজ্জত আছে না। এ ক্ষেত্রে একজনের নাম তবুও লইতে হয়। উনি সম্রাট ভাই। শিবির সমর্থক গ্রুপ থেকে উনি সভাপতি হইছেন।
এ রকম আরো অনেকে আছেন। শিবিরের দয়ায় সাংবাদিক সমিতির বোর্ডে নাম তুলছেন । তবে এ ক্ষেত্রে কবির ভাই ব্যাতিক্রম। তাকে তার অনেক বন্ধু অপছন্দ করে। আমি তাদের বিরোধীতা করি। কারণ কবির ভাই আর যাই হোক চূড়ান্তভাবে তার গ্রুপের বিরুদ্ধে গিয়ে সমিতির বোর্ডে নিজের নাম তুলিবার চেষ্টা করেন নাই। সবাইকে সাংবাদিক সমিতির সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক হইতে হইবে এমন কোনো কথা নেই। আমি তাকে এ জন্য অভিনন্দন জানাই।
যেখানে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং মুক্তিযোদ্ধার সমর্থক হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিয়ে রাতের আঁধারে আঁতাত করে নিজের যোগ্যতা না থাকার পরেও শিবিরের দয়ায় সভাপতি ছিলেন। কিন্তু উনার মুখে বাইরে কেবল শিবির বিরোধি কথা বার্তা।
সাংবাদিক সমিতির রাজনীতি করে আমার অভিজ্ঞতা হইলো যারা শিবিরের সবচেয়ে বেশি বিরোধী তারা সবাই শিবিরের কোনো না কোনো ভাবে সুবিধাভোগি। এবং খুব ভালো রকমের সুবিধা হাসিল করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে কিচ্ছু বলা যাবে না। অনেকটা ভাসুরের নাম নেয়া যাবে না টাইপের অবস্থা।
এ লেখাটার জন্য অনেকে ক্ষেপবেন জেনেও নতুন প্রজন্মের বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টারদের দিকে তাকিয়ে এটি লিখলাম। যে কাউকে তার নিশ্চিত পরিচয় জেনে সমর্থন দেয়া উচিৎ বলেই আমি মনে করি। এখনো বিশ্বাস করি সাংবাদিক সমিতির মুখোশের আড়ালে লুকনোর রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসা উচিৎ।
সাংবাদিক সমিতির রাজনীতিটা মোটা দাগে দুভাগে বিভক্ত। একথা আমি আগেও বলেছি। ছাত্রলীগ সমর্থক গ্রুপ এবং তাদের এন্টি গ্রুপ। মজার ব্যাপার হলো ছাত্রলীগ সমর্থক গ্রুপে লোক বেশি, ভোটার কম। ভোটার কম মানে ভোটে দাঁড়াইলে আমরা ভোট পাইতাম কম। দু চাইরটা ভোট নাই। সেকি অবস্থা। বলেন দেখি।
এখান থেকে কবির ভাই কয়েকবার ইলেকশন করেও সভাপতি হইতে পারেন নাই। আমি নিজেও সেক্রেটারি খারায়া ডিপিট মারছি। হে হে হে। তবে ন্যাড়া একবারই বেল তলায় যায়। আমি একবারই গেছি। দ্বিতীয়বার ইলেকশন করতে চেয়েছিলাম কিন্তু গ্রুপের ভোটেও এগিয়ে ছিলমা, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তুষার ভাই জিতবেন বলে নিশ্চিত করাই ছেড়ে দিয়েছিলাম। উনি কথা রেখেছেন, উনি জিতেছেন। তবে কবির ভাই ডিপিট খাইছেন।
এন্টি ছাত্রলীগ সমর্থকদের অনেকে শিবির ঘরাণার। এক দুজন ছাত্রদলের ছিলেন। আমি তাই ও পথে ছিলাম না। তবে অনেক প্রগতিশীল, এখন জামাত শিবিরের গুষ্টি উদ্ধার কইরা টিভি চ্যানেল আর পত্রিকায় মজা লন, এ রকম অনেকে তলে তলে , আবার অনেকে সরাসরি শিবির ঘারনার গ্রুপে ছিলেন। শিবিরের নুন খাইয়া নিজের নাম সাংবাদিক সমিতির প্রেসিডেন্ট সভাপতির লিস্টে তুলেছেন। কিন্তু উনাদের নাম নেয়া যাবে না। নিলে উনারা মাইন্ড করবেন। উনাদের একটা ইজ্জত আছে না। এ ক্ষেত্রে একজনের নাম তবুও লইতে হয়। উনি সম্রাট ভাই। শিবির সমর্থক গ্রুপ থেকে উনি সভাপতি হইছেন।
এ রকম আরো অনেকে আছেন। শিবিরের দয়ায় সাংবাদিক সমিতির বোর্ডে নাম তুলছেন । তবে এ ক্ষেত্রে কবির ভাই ব্যাতিক্রম। তাকে তার অনেক বন্ধু অপছন্দ করে। আমি তাদের বিরোধীতা করি। কারণ কবির ভাই আর যাই হোক চূড়ান্তভাবে তার গ্রুপের বিরুদ্ধে গিয়ে সমিতির বোর্ডে নিজের নাম তুলিবার চেষ্টা করেন নাই। সবাইকে সাংবাদিক সমিতির সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক হইতে হইবে এমন কোনো কথা নেই। আমি তাকে এ জন্য অভিনন্দন জানাই।
যেখানে একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং মুক্তিযোদ্ধার সমর্থক হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিয়ে রাতের আঁধারে আঁতাত করে নিজের যোগ্যতা না থাকার পরেও শিবিরের দয়ায় সভাপতি ছিলেন। কিন্তু উনার মুখে বাইরে কেবল শিবির বিরোধি কথা বার্তা।
সাংবাদিক সমিতির রাজনীতি করে আমার অভিজ্ঞতা হইলো যারা শিবিরের সবচেয়ে বেশি বিরোধী তারা সবাই শিবিরের কোনো না কোনো ভাবে সুবিধাভোগি। এবং খুব ভালো রকমের সুবিধা হাসিল করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে কিচ্ছু বলা যাবে না। অনেকটা ভাসুরের নাম নেয়া যাবে না টাইপের অবস্থা।
এ লেখাটার জন্য অনেকে ক্ষেপবেন জেনেও নতুন প্রজন্মের বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টারদের দিকে তাকিয়ে এটি লিখলাম। যে কাউকে তার নিশ্চিত পরিচয় জেনে সমর্থন দেয়া উচিৎ বলেই আমি মনে করি। এখনো বিশ্বাস করি সাংবাদিক সমিতির মুখোশের আড়ালে লুকনোর রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসা উচিৎ।
৩০ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬