যারা ছাত্র রাজনীতি করেন তাদের প্রভাব-বলয় যে কতটা ভয়ঙ্কর সেটি বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টাররা আঁচ করতে পারেন না। আসলেই পারেন না। কারণ এ সব প্রভাবশালী নেতারা বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টারদের সমীহ করে চলেন, তাই আমাদের কাছে একটা মানবিক চরিত্র ফুটে ওঠে।
কিন্তু নারীর কাছে, নারী জানে এরা কেমন। ছাত্র নেত্রীরা ভালো করেই জানেন কার চরিত্র কেমন। এ ক্ষেত্রে কোনো দল নেই। মত নেই। আদর্শ নেই। রমণী মোহন না রমনী পীড়নে এরা যে সিদ্ধ হস্ত সে কথা বলতে চাই। আমি এ দিকটা ভালো করে দেখার ও জানার সুযোগ পেয়েছি, কারণ ছিল আমি দেশের একমাত্র ট্যাবলয়েড পত্রিকার সাংবাদিক ছিলাম। তাই অনেক খবর না চাইলেও আমার কাছে আসতো।
ছাত্রলীগের শীর্ষ কেন্দ্রীয় জনপ্রিয় নেতা, মেধাবী হিসাবে যার সুনাম ছিল। ২০০২ সালের দিকে তার কাছে গেছেন শামনসুন্নাহার হলের এক নেত্রী। নেত্রীরা বাইরে যাবার সময় অবৈধভাবে হলে তোলা ছাত্রীদের সাথৈ নিয়ে যান। এমনই একজন ছাত্রীকে নিয়ে গেছেন ওই নেতার বাসায়। নেতার তো সেই ছাত্রীকে দেখে পছন্দ। নেত্রীকে ডেকে বললেন, ওকে তার লাগবে। নেত্রী কয়েকবার না করলেন।
বললেন, ভাই ও এমন না। আমি তো আপনার কাছে পাঠাই। একটা পাঠিয়ে দেবো। নেত্রীর দয়া হয়েছিল ওই কচি মুখের প্রতি। কিন্তু নেতার তো কচি মুখ চাই। শেষ পর্যন্ত নেত্রী হেরে গেলেন। নেতা তার পুরুষত্ব(!) দেখালেন বিশ্বদ্যিালয় আঙ্গিনায় আসা নতুন ছাত্রীকে। ওই ছাত্রী এ ঘটনা লজ্জায় কাউকে ভলতে পারেননি। কিন্তু নেত্রী তার ঘনিষ্ঠজনদের কাছে এটি শেয়ার করেছেন। বলেছেন, আমি শুই। আমার পদ দরকার। কিন্তু নিরীহ একটা মেয়েকে ভাই এভাবে। না আর বলতে চাই না।
ছাত্র নেত্রীরা নেতাদের কাছে ছাত্রীদের পাঠানোকে অনেকটা মেনেই নিয়েছেন। এটা যে কেবল ছাত্রলীগের ঘটনা তা নয়। ছাত্রদলেও একই অবস্থা। ছাত্রদলের সে সময়কার বিশ্ববিদ্যালয় শাখার এক শীর্ষ নেতা তার অনুজ নেতার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে যে কীৃর্তি করলেন, তা অনেকেরই মনে আছে। অনুজ নেতাও কম যেতেন না,গার্লফ্রেন্ডকে দেখিয়ে সচিবালয়ে ভালো তদবির করেছেন। গার্ল ফ্রেন্ড বিনিময়ে পেয়েছে টাকা আর ছোট বোনোর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ।
ছাত্রদলের এক কিনম্যান নেতার দোষ বলতে এ টুকু- তার ঢাকার বাইরে যাবার সময় তার একজন কচি মেয়ে মানুষ লাগভে। সেটি যে ভাবেই হোক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোক, বা ইডেনের। ইডেন কলেজের সে সময়কার সবচেয়ে সুন্দরী নেত্রীকে নিয়ে তিনি অনেক কিছুই করেছেন। এটা প্রায় ওপেন সিক্রেট।
দলে নিজের অবস্থান করতে হলে নেতাদের খাদ্য হতে হয়। এটা ছাত্রদল, ছাত্রলীগ বা বাম দল সব দলেই আছে। শামসুন্নাহার হলের এক ছাত্রলীগ নেত্রী কেবল পদ পাবার জন্য তিনজনের সাথে শোয়ার অভিজ্ঞতা নিয়েছেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একজন প্রথম শ্রেণীর সরকারি কর্মকর্তা হয়ে আছেন ভালোই।
এ রকম কত শত গল্প আছে। সে সব গল্পের কোনো শেষ নেই। ছাত্রীদের কান্নার গল্পের শেষ নেই। আবার অনেকে এটাকে নিয়তি বলে মনে নিয়েছেন। অনেকে এ সব করতে করতে পেশা হিসাবে নিয়েছেন। কেউ করেছেন আবার আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ হিসাবে নিয়েছেন। কেবল ছাত্র নেতারা নন। ক্যাডাররাও কম যান না। আমার হলের এক সহপাঠি, ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিল। ঢাকা বিশ্বববিদ্যালয় ও ইডেন মিলে ৭৪ জনের সাথে সেক্স করার অভিজ্ঞতা তার। ও নিজেই বলেছিল, টিউশনি দিয়ে, হলে তুলে নানাভাবে এ সুযোগ সে নিয়েছে। তবে চুয়াত্তর না হলে ২৪ হবে, এটা আমি নিশ্চিত। তবে দুর্ভাগ্য হলো ওর বউটা খুবই ভালো।
এ ছাত্র নেতা ক্যাডাররা ছাড়াও অন্যরাও ছাত্রীদের উপভোগে ব্যস্ত ছিলেন। তাদের গল্প শোনাবো সামনের কোনো পর্বে। একই সাথে শিক্ষক মহোদয়দের আলুর দোষ নিয়ে এক কিস্তি লিখবার ই”ে
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৪
কিন্তু নারীর কাছে, নারী জানে এরা কেমন। ছাত্র নেত্রীরা ভালো করেই জানেন কার চরিত্র কেমন। এ ক্ষেত্রে কোনো দল নেই। মত নেই। আদর্শ নেই। রমণী মোহন না রমনী পীড়নে এরা যে সিদ্ধ হস্ত সে কথা বলতে চাই। আমি এ দিকটা ভালো করে দেখার ও জানার সুযোগ পেয়েছি, কারণ ছিল আমি দেশের একমাত্র ট্যাবলয়েড পত্রিকার সাংবাদিক ছিলাম। তাই অনেক খবর না চাইলেও আমার কাছে আসতো।
ছাত্রলীগের শীর্ষ কেন্দ্রীয় জনপ্রিয় নেতা, মেধাবী হিসাবে যার সুনাম ছিল। ২০০২ সালের দিকে তার কাছে গেছেন শামনসুন্নাহার হলের এক নেত্রী। নেত্রীরা বাইরে যাবার সময় অবৈধভাবে হলে তোলা ছাত্রীদের সাথৈ নিয়ে যান। এমনই একজন ছাত্রীকে নিয়ে গেছেন ওই নেতার বাসায়। নেতার তো সেই ছাত্রীকে দেখে পছন্দ। নেত্রীকে ডেকে বললেন, ওকে তার লাগবে। নেত্রী কয়েকবার না করলেন।
বললেন, ভাই ও এমন না। আমি তো আপনার কাছে পাঠাই। একটা পাঠিয়ে দেবো। নেত্রীর দয়া হয়েছিল ওই কচি মুখের প্রতি। কিন্তু নেতার তো কচি মুখ চাই। শেষ পর্যন্ত নেত্রী হেরে গেলেন। নেতা তার পুরুষত্ব(!) দেখালেন বিশ্বদ্যিালয় আঙ্গিনায় আসা নতুন ছাত্রীকে। ওই ছাত্রী এ ঘটনা লজ্জায় কাউকে ভলতে পারেননি। কিন্তু নেত্রী তার ঘনিষ্ঠজনদের কাছে এটি শেয়ার করেছেন। বলেছেন, আমি শুই। আমার পদ দরকার। কিন্তু নিরীহ একটা মেয়েকে ভাই এভাবে। না আর বলতে চাই না।
ছাত্র নেত্রীরা নেতাদের কাছে ছাত্রীদের পাঠানোকে অনেকটা মেনেই নিয়েছেন। এটা যে কেবল ছাত্রলীগের ঘটনা তা নয়। ছাত্রদলেও একই অবস্থা। ছাত্রদলের সে সময়কার বিশ্ববিদ্যালয় শাখার এক শীর্ষ নেতা তার অনুজ নেতার গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে যে কীৃর্তি করলেন, তা অনেকেরই মনে আছে। অনুজ নেতাও কম যেতেন না,গার্লফ্রেন্ডকে দেখিয়ে সচিবালয়ে ভালো তদবির করেছেন। গার্ল ফ্রেন্ড বিনিময়ে পেয়েছে টাকা আর ছোট বোনোর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ।
ছাত্রদলের এক কিনম্যান নেতার দোষ বলতে এ টুকু- তার ঢাকার বাইরে যাবার সময় তার একজন কচি মেয়ে মানুষ লাগভে। সেটি যে ভাবেই হোক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হোক, বা ইডেনের। ইডেন কলেজের সে সময়কার সবচেয়ে সুন্দরী নেত্রীকে নিয়ে তিনি অনেক কিছুই করেছেন। এটা প্রায় ওপেন সিক্রেট।
দলে নিজের অবস্থান করতে হলে নেতাদের খাদ্য হতে হয়। এটা ছাত্রদল, ছাত্রলীগ বা বাম দল সব দলেই আছে। শামসুন্নাহার হলের এক ছাত্রলীগ নেত্রী কেবল পদ পাবার জন্য তিনজনের সাথে শোয়ার অভিজ্ঞতা নিয়েছেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একজন প্রথম শ্রেণীর সরকারি কর্মকর্তা হয়ে আছেন ভালোই।
এ রকম কত শত গল্প আছে। সে সব গল্পের কোনো শেষ নেই। ছাত্রীদের কান্নার গল্পের শেষ নেই। আবার অনেকে এটাকে নিয়তি বলে মনে নিয়েছেন। অনেকে এ সব করতে করতে পেশা হিসাবে নিয়েছেন। কেউ করেছেন আবার আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ হিসাবে নিয়েছেন। কেবল ছাত্র নেতারা নন। ক্যাডাররাও কম যান না। আমার হলের এক সহপাঠি, ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিল। ঢাকা বিশ্বববিদ্যালয় ও ইডেন মিলে ৭৪ জনের সাথে সেক্স করার অভিজ্ঞতা তার। ও নিজেই বলেছিল, টিউশনি দিয়ে, হলে তুলে নানাভাবে এ সুযোগ সে নিয়েছে। তবে চুয়াত্তর না হলে ২৪ হবে, এটা আমি নিশ্চিত। তবে দুর্ভাগ্য হলো ওর বউটা খুবই ভালো।
এ ছাত্র নেতা ক্যাডাররা ছাড়াও অন্যরাও ছাত্রীদের উপভোগে ব্যস্ত ছিলেন। তাদের গল্প শোনাবো সামনের কোনো পর্বে। একই সাথে শিক্ষক মহোদয়দের আলুর দোষ নিয়ে এক কিস্তি লিখবার ই”ে
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৪
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন