নায়িকাদের টিভি পর্দায় দেখি, সোনালী পর্দায় দেখি। এবার সরাসরি দেখার পালা। প্রথম আলোর অনুমতি সাপেক্ষে প্রিয়মুখে কাজ নিলাম। রিপোর্টার। পূর্ণ মাত্রায় বিনোদন রিপোর্টার। এলিফ্যান্ট রোড়ে কামাল ভাইয়ের বাড়ির তিনতলায় অফিস। আজিজ ভাই নির্বাহি সম্পাদক। প্রতিদিন আসি। প্রথম সংখ্যায় কে হবেন প্রচ্ছদ? এ নিয়ে হুলুস্থুল। শেষশেষ তৌকির আহমেদকে প্রচ্ছদ করা হলো।
এভাবে শুরু। তার পর চললো অনেক দিন। এখানে কাজ করতে এসে অনেকের সাথে ভালো সম্পর্ক হয়ে গেলো। একব পর্যায়ে প্রধান প্রতিবেদেকের দায়িত্ব পেলাশ। আমার পুরো সেটআপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তাই মজাও ছিল। প্রিয়মুখে কাজ করতে করতে কত রাত যে আজিজ ভাইয়ের বাসায় কাটিয়িছি তার হিসাব নেই।
এখানে কাজ করতে এসে নায়িকা রত্নার প্রচ্ছদ করতে গিয়ে মজা পেয়েছিলাম, জেমস, নায়িকা সুইটি, বন্যা মর্জিা, চাঁদনী, রিচি সহঅনেকের পরিবারের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। দিনে দিতনে সম্পর্কের পরিধি বাড়ছিল। সেই সাথে বাঁকানো শরীরের পরতে পরতে নায়িকাদের অন্ধকার জীবন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে ছিলাম অনেক জ্ঞান অর্জন হযেছে। তাই এখান থেকে পালাবো ভাবছিলাম। শেষ পর্যন্ত পালিয়েছিল। তাও ২০০১ সালের দিকে। দুই বছর কাজ করেছিলাম প্রিয় মুখে। পাল ানোর কারণ অবশ্য ভিন্ন আজিজ ভাই আর পত্রিকাটি চালাতে পারছিলেন না। তাই বন্ধ করে দিয়েছেন। দিতেই হবে, কারণ আজিজ ভাইদের এত ইনভেস্টমেন্ট ছিল না। শখের বসে তাদের পাক্ষিক পত্রিকা করা। এখানে অনেকের সাথে বেশ ভাব জমেছিল। তাদের অনেকে এখন অনেক বড় স্টার। আমার কথা তাদের মনে থাকার কথা নয়। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কেবল ইয়াসমীন মুশতারী। নজরুলের গানের শিল্পী। অসাধারণ গান করেন। তার সাথে এখনো যোগাযোগ আছে। তবে এই বিনোদন সাংবাদিতকতা করার কারণে নিউজ স্টোরি ছোট বড় করার একটা ক্ষমতা এখান থেকে লাভ করেছিলাম। একই সাথে তারকাদের জীবনের বিভিন্ন দিক জানার যে দুর্লভ সুযোগ পেলাম, তা জীবনের সঞ্চয় হয়ে থাকবে। এত আলোকিত মুখের আড়ালে এত অন্ধকার প্রথম দিকে আমাকে বিস্মিত করেছিল। কিন্তু বাস্তবতা মানতে আপত্তিক নিশ্চয় কারো থাকার কথা নয়, আমিও সে রকম। বাস্তবতা মেনেই চলেছি। এখনো চলছি।
পরের কিস্তি... হল ছেড়ে আবার মেসে
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
এভাবে শুরু। তার পর চললো অনেক দিন। এখানে কাজ করতে এসে অনেকের সাথে ভালো সম্পর্ক হয়ে গেলো। একব পর্যায়ে প্রধান প্রতিবেদেকের দায়িত্ব পেলাশ। আমার পুরো সেটআপ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তাই মজাও ছিল। প্রিয়মুখে কাজ করতে করতে কত রাত যে আজিজ ভাইয়ের বাসায় কাটিয়িছি তার হিসাব নেই।
এখানে কাজ করতে এসে নায়িকা রত্নার প্রচ্ছদ করতে গিয়ে মজা পেয়েছিলাম, জেমস, নায়িকা সুইটি, বন্যা মর্জিা, চাঁদনী, রিচি সহঅনেকের পরিবারের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। দিনে দিতনে সম্পর্কের পরিধি বাড়ছিল। সেই সাথে বাঁকানো শরীরের পরতে পরতে নায়িকাদের অন্ধকার জীবন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে ছিলাম অনেক জ্ঞান অর্জন হযেছে। তাই এখান থেকে পালাবো ভাবছিলাম। শেষ পর্যন্ত পালিয়েছিল। তাও ২০০১ সালের দিকে। দুই বছর কাজ করেছিলাম প্রিয় মুখে। পাল ানোর কারণ অবশ্য ভিন্ন আজিজ ভাই আর পত্রিকাটি চালাতে পারছিলেন না। তাই বন্ধ করে দিয়েছেন। দিতেই হবে, কারণ আজিজ ভাইদের এত ইনভেস্টমেন্ট ছিল না। শখের বসে তাদের পাক্ষিক পত্রিকা করা। এখানে অনেকের সাথে বেশ ভাব জমেছিল। তাদের অনেকে এখন অনেক বড় স্টার। আমার কথা তাদের মনে থাকার কথা নয়। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কেবল ইয়াসমীন মুশতারী। নজরুলের গানের শিল্পী। অসাধারণ গান করেন। তার সাথে এখনো যোগাযোগ আছে। তবে এই বিনোদন সাংবাদিতকতা করার কারণে নিউজ স্টোরি ছোট বড় করার একটা ক্ষমতা এখান থেকে লাভ করেছিলাম। একই সাথে তারকাদের জীবনের বিভিন্ন দিক জানার যে দুর্লভ সুযোগ পেলাম, তা জীবনের সঞ্চয় হয়ে থাকবে। এত আলোকিত মুখের আড়ালে এত অন্ধকার প্রথম দিকে আমাকে বিস্মিত করেছিল। কিন্তু বাস্তবতা মানতে আপত্তিক নিশ্চয় কারো থাকার কথা নয়, আমিও সে রকম। বাস্তবতা মেনেই চলেছি। এখনো চলছি।
পরের কিস্তি... হল ছেড়ে আবার মেসে
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন